শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন নিয়ে কবিতা লিখে কিশোর বেলায় ফেরার হন আল মাহমুদ। তিনি চিরনিদ্রায় শায়িতও হন ভাষার মাসে। ১৫ ফেব্রুয়ারি আল মাহমুদের প্রয়াণের পর তার লেখা ‘একুশের কবিতা’ বারবার এসেছে আলোচনায়। কবিতাটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন ঢাকা-কলকাতার বেশ কয়েকজন বাচিক ও কণ্ঠশিল্পী। এরমধ্যে বিশেষভাবে বিখ্যাত গায়ক প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের গান।
আল মাহমুদের লেখা সেই কবিতা:
ফেব্রুয়ারির একুশ তারিখ দুপুর বেলার অক্ত বৃষ্টি নামে, বৃষ্টি কোথায়? বরকতের রক্ত।
হাজার যুগের সূর্যতাপে জ্বলবে এমন লাল যে, সেই লোহিতেই লাল হয়েছে কৃষ্ণচূড়ার ডাল যে!
প্রভাতফেরির মিছিল যাবে ছড়াও ফুলের বন্যা বিষাদগীতি গাইছে পথে তিতুমীরের কন্যা।
চিনতে না কি সোনার ছেলে ক্ষুদিরামকে চিনতে? রুদ্ধশ্বাসে প্রাণ দিলো যে মুক্ত বাতাস কিনতে?
পাহাড়তলীর মরণ চূড়ায় ঝাঁপ দিল যে অগ্নি, ফেব্রুয়ারির শোকের বসন পরলো তারই ভগ্নী।
প্রভাতফেরি, প্রভাতফেরি আমায় নেবে সঙ্গে, বাংলা আমার বচন, আমি জন্মেছি এই বঙ্গে।
আল মাহমুদের লেখা সেই কবিতা প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের কণ্ঠে শুনুন:
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..