প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
কলঙ্কিত চাঁদ
তুমুল বৃষ্টি ঝরলে ঝরুক মেঘ ছুঁয়ে যাক চাঁদে
প্রেমের পূর্ণতা আসে কলঙ্ক আর অপবাদে
অগোছালো চাঁদ কলঙ্ক লাগায় গায়ে
প্রেম কি উপেক্ষিত চাঁদের পায়ে পায়ে?
সর্বনাশা মেঘ আকাশেই যত তার হাট
পড়তে না জানি তবুও তুমিই অধমের পাঠ।
কতটুকু পড়েছি তোমায় কতটুকু অপাঠ্য
কতটুকু পড়লে হবে জানা ততটুকুই চাই
সকল অক্ষর জানে এ পড়ার মানে
অধরে, অলিন্দে যদি রাখো ঠাঁই।
লাগুক কলঙ্ক লাগুক দাগ অভিশাপের
তৃষ্ণা মিটুক এ ঝড়েই বিরহী অধরের।
ভিজলে ভিজুক নিশুতি চাঁদ, জলের গানে
প্রণয়ের জলে না ভিজিলে কি আছে তার মানে
পলকে ইশারায় ডাকি, রাখি ধরে সেতারের সুর
জানি সবই মিছে যতেটা তাকাই দূর, বহুদূর
প্রস্থান
পৃথিবীটা গোল বৃত্তের মতো
আর কখনও দেখা হবে কি না
জলের ধর্ম গড়িয়ে পরা
কে রেখেছে মনে আপন ঠিকানা।
বৃত্ত ভেবেই কেন্দ্রের অভিমুখে যাই
হয়তো মহাকর্ষ বলের টানে
ফিরিয়ে দিয়েছো, আমার অপারগতা
এখনও বুঝিনি তার মানে।
জল ভেবেই নিজেকে তৈরি করি
অশ্রু হয়েও যদি পাই স্থান
এ যাত্রাই হয়তো শেষ যাত্রা
সময় শেখায় প্রস্থান।
সব অজানাই রয়ে যায়, জানা হয় না
জানবার সাধ গেছে মরে
জীবন থেকে ছুটি নিতে নিতে শিখি
প্রশ্নরা আজ অবসরে।
বাতাস
রোদ উঠতেই মনে হলো তোমার আলো পছন্দ
সকল নৈঃশব্দ্যের ভীড়ে আমি অন্ধকার খুঁজি।
বিচ্ছুরিত আলো জানান দেয় তোমার ভালো থাকার কথা
অন্ধকারের কানে বাতাস এসে ফিসফিসিয়ে বলে
আমি আলোর ফেরারি কি না?
যে প্রদীপ অন্ধকার পুষে আমি তার দ্বৈরথ
হাওয়ায় হাওয়ায় ভেসে আসে বিষাদের গান
বিষাক্ত বাতাসে তোমার আলোর মিছিল
আমি এখানে শ্বাসকষ্টে আছি
বড্ড অক্সিজেনের অভাব
আলো নয় বিশুদ্ধ বাতাস চাই।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..