প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
মাকে
আমি দেখতে
যাই না বহুদিন
এই কারণে মা আমার
সাথে অভিমান করেছেন
করুক; অভিমান জমে জমে
মায়ের একটা পাহাড় হোক। মাকে
আমি চিঠি লিখব। চিঠিতে একটা নদী
দেব মাকে। যদিও মায়ের সমুদ্র পছন্দ। মা
আমার অভিমানী পাহাড়ের পাশে ছেলেভরা এক
নদীকে রেখে হাতের মুঠোয় বৃষ্টি ধরবেন। ছেলে হিসেবে
এইটুকু বর্ষা যেন মাকে আমি কিনে দিতে পারি বাবা
যে
আমিটা
অঝোর ধারায়
নিজের ভেতর বর্ষা
নামাই; একলা ছাদে গোপন
জলে যে আমিটা কাঁদে; সে আমিটা
কেমন করে রাত দুপুরে তোমার ঘরে একলা
আকাশ চোখে নিয়ে পাখির বাসা বাঁধে? বাসাটা
না হয় হলো আমার অরণ্যের এক মাঝে; শীত সকালে
গ্রীষ্ম রোদে হাওয়া ভরা তুফান এলে অশ্রুমুখীর ঘরটা একা বাঁচে?
মন খারাপের জল
কোন
পাখিটি
কখন থেকে
অল্প প্রেমের গান
গায়; কোন নদীটি কার
ভেতরে খুব গোপনে ভেসে যায়
কেউ রাখেনি জলের খবর কার চোখেতে
টলোমলো, কেউ দেখেনি বুকের ভেতর কোন সাগরে
অধিক তল; সেই পাখিটি আমার মতো সকাল দেখে
তোমার চোখে; সেই পাখিটি ডানা মেলে উড়ে বেড়ায়
প্রেমের বুকে;
সেই নদীটি
তোমায় নিয়ে
আমার মধ্যে
ভেসে যায়;
সেই নদীটি
যখন তখন
মন খারাপের
জল বাড়ায়
আমাকে তোমার নিঃসঙ্গতার অধিকার দাও
আমাকে তোমার বেদনাবোধের ভার দাও
ফেলে আসা পায়ের প্রাচীন চিহ্ন ধার দাও আমাকে
সাথে মুঠোভরে দাও তোমার বিকেলবেলার অবসর
চুড়ি ভাঙার একটি ভাঙচুর আমাকে দাও
মন খারাপের দীর্ঘশ্বাস দাও আমাকে
স্নান ঘরের প্রবল অশ্রু তুমি দিতে পারো আমায় আর
খামে ভরে পাঠাও তোমার অভিমানের গুড়িগুড়ি বৃষ্টি;
আমি একটি বিরহ সাজাই
মানুষপাথর
এইটুকু তোর আঘাত আর অইটুকু তোর ভাষায়
একটা মানুষ ভেতর কাঁদে পাথর হবার আশায়
পাথর হলো আদিম নদী বুকের মধ্যে জল
খুব নীরবে একটা মানুষ অধিক টলোমল
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..