আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
অপেক্ষা
দাঁড়াও। স্থির, সেই থেকে শেকড়, বটের মূল
অপেক্ষা এখনো হয়নি শেষ, ভুলের মাশুল।
ক্রুশকাঠ
ক্রুশকাঠে গেঁথে থাকে কষ্ট, সুখ হলো গাথা
পেরেকের হাত ধরে থাকে ঝুঁকে যাওয়া মাথা
বোকা
তার হাতে তিনটে রানি, আমার হাতে জোকার
তুমি হাসো রাজ্য জয়ে, আমার হাসি বোকার
জুয়া
ভোজবাজি, হাত সাফাই, বিকেলের পার্ক, তাস
দেখি, হরতন কাঁপে, হারা দানে, শূন্য চারপাশ
ছুঁয়ে দেখি সে
না সে নয় সে নয়
কাটে না ভয়
দুই
শীতেরা ঘোর
আলো তোমাকে ডাকি
কুয়াশা ভোর
তিন
বিচ্ছেদ ডাকে
দারুণ ভালোবাসে
ঝড়ো বৈশাখে
চার
তুমি কি আছো
নেই বসন্ত দিনে
ও অন্তরীণে
পাঁচ
কপাট বদ্ধ
খিড়কিরা খোলা আছে
পালাবে পাছে
ছয়
যাবে কোথায়
রাস্তার শেষে ঘর
না অতঃপর
সাত
তোমাকে বলি
ছুঁয়েছি পায়ে পথ
মনে শপথ
আট
গ্রীষ্মের ভুল
বর্ষারা বয়ে যায়
শীতে কবুল
নয়
শয্যারা জানে
তোমাদের হাঁসফাঁস
আগুনে হাঁস
দশ
আগুনে পুড়ে
গ্রীষ্মের সব প্রেম
কী হারালেম
কিঞ্চিত সময় জমা রাখো
যেমন তোমার
ব্রা’র মধ্যে জমা থাকে স্তনযুগল,
তেমনি গোপন কিছুটা সময়
তোলা থাক।
জানি উপমাটা কিছুটা অশ্লীল
বুকের গহনে থাকা
হৃদপিন্ডের মতন-
এমনটা হলেই হতো
সুষম কাব্যিক।
আমি নিরুপায়
রমণীদের হৃদয় কোথায়
জানে না ঈশ্বর খোদ
আমি তো কোন ছার;
সেদিক ভেবে স্তনযুগল
বেশ দৃশ্যমান
উপমাটা অতএব ব্রা বন্দীই থাক।
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..