প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
তোমাদের হাই হ্যালোর ভিতরে সেদ্ধ হচ্ছে হাওয়া, আর সেই হাওয়ার সাথে কতো কথা কই; আমার যাপন তোমাদের অচেনা, যেমন কাঁথার ভিতর নিঃশ্বব্দে ফুটে আছে ফুল, বরং আড়াই ঘর পেছনে এসে ঘোড়াটাকে ধরো- শতাব্দীর নিরবতায় যে আস্তাবল, লুকিয়ে রেখেছে নীলচাষ আর চাবুকের দাগ, শেকড় উপচে আসে কেঁচো, এ হলো নিমিত্ত; এর ওপর তোমাদের প্রতিষ্ঠানগুলি ফুলহাতা জামা পরে দাঁড়ানো, মাথার ওপর ছায়া দেয় তোমাদের প্রেস!
যেনো হেঁটে হেঁটে তুমি ওকে স্কুল দেখাচ্ছো, ওই পাড়ে বাঁশের আড়া পর্যন্ত ওয়ারিশ তুমি, মিথের আগুন থেকে আঁকিয়ে নিয়েছো ট্যাটু, ফুলবাবু হয়ে প্রতিদিন শাহবাগে যাও, ছবির হাঁটে গিয়ে শেয়ার করে চুরুট ধরাও, নারী বন্ধুটির গায়ে হেলান দিয়ে বসো, আর, এতেই নাকি তুমি নারীবাদী, অথচ চোখেমুখে লুকিয়ে রাখো পুরুষগরীমা; তোমার লেখাপত্র জড়ো করে হাত তোলো দেখি, সমালোচককে এগিয়ে দাও, দেখি মুরোদ তোমার!
বাংলা কবিতার বুকের ঢোর বড়, তোমার থ্যাবড়ানো মগজপ্রতিভা ভাঁজ করে রাখার জায়গা তার আছে, বরং সৈন্যগুলার সঠিক চাল দাও, পেনড্রাইভে জমা করো মুভি!
খাঁচায় সারারাত তন্দ্রাচ্ছন্ন পাখি, ডোরাকাটা পাখি; অনিদ্রাকে প্রেম বলে ডাকে!
আওয়াজ করে গলার রগগুলারে দেখাও, পারো তো লাফ দিয়ে পার হও বাংলা কবিতার আগুন!
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..