প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
আমার জামায় একটা গর্ত আছে
একটা গর্ত যার মধ্যে দিয়ে
কালো চামড়া দেখা যায়।
জামাটা রেডিওর পাশে রাখা
যাতে তোমার গলার স্বর প্রলুব্ধ করতে পারি;
নিজেকে মনে করাতে পারি যে
আমি তোমাকে ছায়ামূর্তি করে ফেলেছি।
উনুনের গন্ধ গায়ে রোদ্দুর নেমে আসে;
পথ হাঁটে গন্তব্যহীনের পথ ধরে।
ভাতের গন্ধ খুঁজে যে মুখ
পথে নেমেছিল, আজ তার
থালায় রোদ্দুরের কথা।
সব কুয়াশা আজ কেটে গেছে।
সে রোদ্দুর দেখে রোদ্দুর হয়ে।
আর তারপরেও কিছুটা সময় পড়ে থাকে।
রক্তাক্ত ডানা মুছে নিয়ে
পায়ে পায়ে এগোনো যায়।
যে গান শুরু হয়েছিল দশ বছর আগে,
এখনও তা-ই বাজছে।
মাঝের কিছু নতুন গানের ভিড়ে শুধু
অনেক লোক জড়ো হয়েছে।
তারা পুরোনো কথাই বলবে—
তারাও বলবে সময় শেষ; বলবে
ঘরে ফিরতে হবে।
ঘরে তো ফেরে সবাই। ভিতু গাঙচিলের মতো।
অন্ধকার রাত থেকে অন্ধকার ঘরে।
সেখানে
প্রথমে আসে গান তারপরে মৃত্যু।
তারপরেও
সময় কিছুটা পড়ে থাকে।
তুমি কি আমার মতোই জেগে আছো?
ছাপোষা ঘরের আলোয়
উঠোনটুকু হলুদ হয়ে থাকে
আমি ভেজা পথ দেখে আৎকে উঠেছিলাম!
বৃষ্টি পায়ে আঁকাবাঁকা নদী হয়ে
এখনো পথ এগোয়?
গতকাল রাতে সাইরেন বেজেছিল। একবার।
তিনটের সময়। ওরা একটুও আগুন
ফেলে যায়নি। জ্বলে ওঠার আগেই সব
আগুন এখানে মরে যায় নীল রঙে।
শেষ কবে আমরা একসাথে জেগেছিলাম জানো?
প্রেমে পড়তে পড়তে ক্লান্ত বৃদ্ধ
আজ একটা বনসাই কিনে আনছে।
প্রতিটা পাতায় নিজের নাম লিখে দেবে।
তারপর সে থাকবে পাঁচমাথার মোড়ে।
সকালবেলার শুরুতে আজও একটা ছেলে
একটাই নাম প্রথম বলে ফেলে। ওদের
আর কখনো দেখা হবে না।
কথাগুলো গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে।
আলো ফুটতে এখনো অনেকটা দেরি।
সাদা রঙ ছড়াতে এখনো অনেকটা সময় পড়ে।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..