প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
খড়দহের অলোক সওদাগরকে নাও চিনতে পারো।
বিদ্যায়তনের নিষ্ঠাবান কাঠামো থেকে উঠে আসা পুরুষ চরিত্র।
প্রতিদিনের আলো যে বিশ্রাম ধর্মের ভেতর মাতৃদুগ্ধ খুঁজে বেড়ায় সেই অনিয়ন্ত্রিত ভাটিখানায় রাত জাগা নিয়ন শ্রমিক।
তার জন্মকথনের ঠিকুজী কেষ্ঠি ভুলে যায় যে কোন বিধৌতক্ষেত্রের ভেতর এক নীল ধারা থাকে।
তাই মদন ঠুলিদারের কথা অতিরিক্ত উপপাদ্য মনে হলেও
আমরা চিনে নিতে পারি এপাড়া একটি অন্ধ বিদ্যালয় ব্রেল জাতকদের সুতিকাগার।
একজন মুক মানুষের ছবি আঁকতে
দক্ষ অলোক সওদাগর সেই কবে থেকে নিরুদ্দেশ।
তা কী একমাত্র বাঁচার পদ্ধতি বলে
ধরে নেবো।
মদন ধুলিদারকে কেহ মনে রাখবেনা শুধু তার বাজনা থেকে অসংখ্য সওদাগর নাও ভাসায় উজান নক্ষত্রে।
বাতাসের বীজ থেকে জন্ম নেয় অস্পৃশ্য হরিণ
তৃণক্ষেত পাহারা দেয় বাঘের দোসর,
হরিণের গন্ধ মেখে জেগে থাকে অনাগত দিন
জীবনের থেকে শ্বাস চুরি করে চোর।
২.
ধর্মাবতার আমাদের গর্ভাশয়ের আত্মকথা এখানে লিখে রাখা যাবে!
৩.
হাঁসেরা কি পালকদের স্বার্থপরতা শেখায়।
৪.
হস্তান্তরযোগ্য প্রেমিকার নাম ফেসবুক।
৫.
একটি বিড়াল তার ছায়ার কাছে
নতজানু হয়ে জানতে চাইলো
মাছ আর দুধের ছায়ারা কেন তাকে ভয় পায়।
৬.
হে ধর্মাবতার
মদ খেলে তুমি কার?
৭.
ও আলোর ডাক্তার
তোমাকে কি ভাবেই বলি-
সেই সব নির্বাচিত অন্ধকার কথা।
৮.
সব থেকে কঠিন
মহাদুগ্ধের মানচিত্র আঁকা।
৯.
মেঘেরা যদি পরতেথাকে উলটো করে শাড়ি
রাষ্ট্রতাকে ভেট পাঠাচ্ছে হাজত বাসের গাড়ি।
১০.
কন্যা আর পুত্র
এরাই ধর্মসূত্র।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..