বেশরম
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
হাডুডু খেলার মাঠে খুব গল্প জমে উঠলে
রুমালে কপালের ঘাম মুছি আমরা
ঘাম তো ঘুমেরই মত প্রিয় হয়ে উঠছে
আজকাল
মৃতদের খোলা চোখের সামনে বাজনা বাজে
বন্দুক ফেলে আসি মাঘবারান্দায়।
আর তামাকচাষীদের হাতে হাতে
চকলেট
প্রকল্প শহরের পাশে টুক করে একটা হাট রেখে
আসি
নখ খসে পড়া বেড়াল মুখ দেখছে ভাঙা
আয়নায়
জীবনের একটা আদর থাকে।
অনেক রোদের ভেতর শুয়ে থাকে
টিকটিকি।
আর কাঠের বেহালা।
আর আঙ্গুলে বৃষ্টি মাখতে থাকো
তুমি।
চোখে চোখ রেখে কথা বলতে শিখুন
শান্তি প্রস্তাব উড়িয়ে দিন
গাছের ডাল থেকে পাখিদেরও উড়িয়ে
দিন
বান্ধবীর ডান গালে রোদ।
আপাতত গাঙে গান ভাসাই।
বাস্তুসাপ ঘুরে ঘুরে জল খায়।
আমরা ছড়াতে থাকি বিন্নি ধানের
খই।
রোদের প্রহারে মাটি ফেটে গেলে
একটা মিছিলকে এগিয়ে আসতে
দেখি
এই জোড়া মহিষের দেশে পাপের চিহ্ন
থাকে না
মিছিল চলে যায় ভারতবর্ষের অনেক
ভেতরে।
আঙুল কেটে যেতে পারে এই ভয়ে নখ কাটা হয়
না কতকাল!
তোমাকে সন্দেহ করি।
মৃদু লন্ঠন জ্বলে আমাদের দেশ দুনিয়ায়।
না পড়া বই আসলে সদ্য রং করা সেতুর
রেলিং
বেড়ালের চোখে ছায়া ফেলে সর্বনাশ।
রক্তপাত থামে না আর সন্দেহ ঘিরে ধরে
হাঁচি ও কাশির মত
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
একি অনাসৃষ্টি নিত্য পণ্য উর্ধ দাম মন তার ভালো নেই, বাজারেতে যেতে যে হবে…..
পাশের রাস্তাতে তিন জন্মের লাশ ; অনিয়মহীন এভাবেই একক অপার্থিব অশরীর ৷ উল্টোদিকে আমি…..
পাষাণের প্রেম বিকট স্তব্ধতায় সুনিপুণ সীমানা প্রাচীর তুলেছ, বেসামাল ভালোবাসার জাগতিক জায়নামাজে। প্রার্থনার গতিরোধ করো…..