শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বিগত
বিশ্বাস যদিও তাকে ডাকে অষ্টপ্রহর
জোছনার অনুবাদ, বয়সী রোদ
নিদ্রাহীন নক্ষত্র, হরিণী বোধ
বিগত কৈশোর এখন
উদ্বেগের মত অবান্তর।
মেকি
সবকিছু এখন দুরে রাখি
ভালোলাগার ম্লান ধুলোয় দেখি
বসতবাড়ি বা কাব্যের ঘর
বিষম পাথর চাপায় ধূসর
সেই অভিমানের অজর শহর
– সবই এখন মায়াময়, মেকি!!
অনুভূতি
যা কিছু পাইনি,
সে সব স্বপ্নে দেখি
নক্ষত্রবিথীর নীচে
নীল নিমগ্ন জোনাকি
হাওয়ার প্রতিধ্বনি,
বৃক্ষের অভিজ্ঞান
শৈশব-রোমান্টিসিজমের সমান
কিশোরী জোছনার
নিভৃত নিস্তব্ধতা
অলৌকিক হাওয়াদের অন্যমনস্কতা
ইচ্ছের ধুলোতে উড়ায়
গচ্ছিত ইন্দ্রজালে
জানালা-দরজা বন্ধ,
অন্ধ বেঁচে থাকা
জীবনকে ঘিরে রাখে
নিথর রাত থেকে
শিউলিফোটা সকালে
– এত অনুভব দিয়ে কি হবে ছাই
যে অনুভূতির ঝিঁঝিঁ
তুমি কখনও বোঝ নাই
অনিচ্ছা
সময়ের অভিমান
বা ক্ষোভ ভালোবেসে
টুকরো টুকরো অনিচ্ছায়
যারা সরে গেছে
এখনও তাদের জন্য
ভালোলাগা অপেক্ষা করে
না-পাওয়া বা না দেখার
রূপান্তরিত শহরে
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..