বেশরম
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
বুক পকেটে নিয়ে হাঁটি চৈত্রের দুপুর
দৃশ্যত এক কবিতা হবে প্রিয় সময়
তাহারা যাত্রার বিকেল হয়ে ফিরবে
বা নাই ফিরে আসুন আর এই তল্লাটে
দুপুরের সুমিষ্টঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়ুক পাড়ায়
গলির মুখ থেকে বেড়িয়ে আসুক কবি
টিউব টাইপ সন্ধ্যায় নেমে আসুক পাহাড়
এখন
পাতারা ভুলে বসুক দীর্ঘ এক ছায়াশরীর
ফেকহী কিতাবাদী আলোর মুখ-
ধরে রাখি খা খা রোদ পরস্পরে
ঝড়ের বেগে চলছে সময়
অসমাপ্ত গল্পের পিছনে
তবুও নিষ্ঠুর গল্পের নায়ক
দেখার চেষ্টাই করলোনা
তোমাকে
যায় সেই আরো এই একটি নতুন পৃথিবীর মায়া
গায়ে পায়ে নিয়নের আলো পড়ে মনে পড়ে যাপন
মনে করে নেয় দেয় মায়ামেঘ ধুলিমাখা উঠোন
লাল এক দীর্ঘ চিন্তা উড়ে যায় সেই- আকাশ
কালোজামা পড়া বণিকের ফার্ম হাউজের চাপ
নিলাম হয় মানুষের ভিতরের মানুষ আর চিন্তা
একজোড়া ডায়নোসর বাবার পিঠে উঠে উঠুক
জল তৃষ্ণায় ক্লান্তিতে বেঁচে থাক- থাকুক মুখ
দিন মাস বছর কতো কথা বেঁচে থাকে তাহলে
এখন প্রমিথিউস তীব্র প্রতিবাদ হয় মানুষ হোক
বটবৃক্ষকে সামনে রেখে এগুতে পারি ঠিক ঠিক
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
একি অনাসৃষ্টি নিত্য পণ্য উর্ধ দাম মন তার ভালো নেই, বাজারেতে যেতে যে হবে…..
পাশের রাস্তাতে তিন জন্মের লাশ ; অনিয়মহীন এভাবেই একক অপার্থিব অশরীর ৷ উল্টোদিকে আমি…..
পাষাণের প্রেম বিকট স্তব্ধতায় সুনিপুণ সীমানা প্রাচীর তুলেছ, বেসামাল ভালোবাসার জাগতিক জায়নামাজে। প্রার্থনার গতিরোধ করো…..