প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
বিলুপ্ত ছায়ার সাথে নিশাচর রাত
শীতলতা খোঁজে যেন হিমবাহের।
চোরাপথে নিষিদ্ধ আদর দ্রবীভূত;
নীল রঙ জেগে থাকে শীৎকারের।
কর্কশ স্বরে হেসে ওঠে জোছ্না
তরঙ্গে দুলে দুলে যায় সে ধ্বণি;
কান পেতে থাকে গুল্মের ঝোঁপ
এ তো দুঃখ নয়, আসলে অশনি।
পচন ধরেছে বাসী শহরে, রক্তও যেন বাদামী।
বৈদিক যুগ বুকে চেপে, বয়ে যাই সেই বিতস্তা আমি।
পড়ন্ত এই প্রাণবায়ুতে প্রবল যখন ঝড়,
বাইরে তখন দ্রোহের অনল
শিরায় মর্মর।
বেঁচে থাকার গল্প অনেক, বাঁচতে দেয়ার কই?
জীবন যখন অপরাহ্ন,
সবাই ডাকে সই।
জল পেতে দেয় শীতলপাটি, মায়ের গন্ধমাখা
বুকের মাঝে জ্যৈষ্ঠ অতীত
দোলায় হাতপাখা।
পড়ন্ত এই প্রাণবায়ুতে থামছে বুঝি ঝড়,
ঝাপসা চোখের আঙিনাতে
স্থাবর চরাচর।
ঈষৎ দুলে উঠল আলো…
ঘনঘোর কেউ মৃদুভাবে ছেয়ে গেল রক্তে;
এরপর শরীর এগোবে। অন্ধকার হেঁটে যাবে এপথেই।
ঝিলের জলে এঁকে যাবে বাতাস কারুকাজ;
অবাধ্য পাতাগুলো নরম গাল ছুঁয়ে নেবে আঙুল হয়ে।
সমস্ত লেখাটাই তখন রাতের পাতায়, নিওন হরফে।
কি জানি! আদৌ সেসব পড়ে কিনা কোনো চোখ;
যে চোখে কবিতা ভেজে, ঝরে পড়ে ফোঁটা ফোঁটা
হয়ে,
সম্পর্ক ঠিকরে বেড়িয়ে পুড়িয়ে দেয় রেওয়াজ।
শব্দ…ঈষৎ শব্দে দুলে উঠছিল এবার আলো।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..