শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বিলুপ্ত ছায়ার সাথে নিশাচর রাত
শীতলতা খোঁজে যেন হিমবাহের।
চোরাপথে নিষিদ্ধ আদর দ্রবীভূত;
নীল রঙ জেগে থাকে শীৎকারের।
কর্কশ স্বরে হেসে ওঠে জোছ্না
তরঙ্গে দুলে দুলে যায় সে ধ্বণি;
কান পেতে থাকে গুল্মের ঝোঁপ
এ তো দুঃখ নয়, আসলে অশনি।
পচন ধরেছে বাসী শহরে, রক্তও যেন বাদামী।
বৈদিক যুগ বুকে চেপে, বয়ে যাই সেই বিতস্তা আমি।
পড়ন্ত এই প্রাণবায়ুতে প্রবল যখন ঝড়,
বাইরে তখন দ্রোহের অনল
শিরায় মর্মর।
বেঁচে থাকার গল্প অনেক, বাঁচতে দেয়ার কই?
জীবন যখন অপরাহ্ন,
সবাই ডাকে সই।
জল পেতে দেয় শীতলপাটি, মায়ের গন্ধমাখা
বুকের মাঝে জ্যৈষ্ঠ অতীত
দোলায় হাতপাখা।
পড়ন্ত এই প্রাণবায়ুতে থামছে বুঝি ঝড়,
ঝাপসা চোখের আঙিনাতে
স্থাবর চরাচর।
ঈষৎ দুলে উঠল আলো…
ঘনঘোর কেউ মৃদুভাবে ছেয়ে গেল রক্তে;
এরপর শরীর এগোবে। অন্ধকার হেঁটে যাবে এপথেই।
ঝিলের জলে এঁকে যাবে বাতাস কারুকাজ;
অবাধ্য পাতাগুলো নরম গাল ছুঁয়ে নেবে আঙুল হয়ে।
সমস্ত লেখাটাই তখন রাতের পাতায়, নিওন হরফে।
কি জানি! আদৌ সেসব পড়ে কিনা কোনো চোখ;
যে চোখে কবিতা ভেজে, ঝরে পড়ে ফোঁটা ফোঁটা
হয়ে,
সম্পর্ক ঠিকরে বেড়িয়ে পুড়িয়ে দেয় রেওয়াজ।
শব্দ…ঈষৎ শব্দে দুলে উঠছিল এবার আলো।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..