প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
বিবেকের দংশন এখন আর হয় না। একটু
একটু করে সর্বংসহা হয়ে ঢুকে গেছি অন্ধকার
কন্দরে। অথচ এখনও আমাদের চলনে বলনে
রবীন্দ্রনাথ ফুল ছোঁড়েন বিবেক জাগাতে। ভোর
হয় এখনও, নদী ছোটে কুলুকুলু শব্দে , ঘাসের
আগায় ঝলমলায় শিশির, শিশুরা হাসে কৃষ্ণচূড়া
রঙে। আর কবে আমাদের মনে চুঁইয়ে চুঁইয়ে
ভাসবে কোপাই, খোয়াই, গড়ে উঠবে শ্যামলী,
কোণার্ক, আদিম গন্ধ নিয়ে ফুটবে ছাতিম ফুল,
দগ্ধ হাতে শোভা পাবে আগুনখাকি রক্তকরবী?
শত অভাবেও রাস্তায় প্রেম হয় ভিখারিনির।
শরীর জাগে। তারপর রাতের পর রাত অব্যক্ত
যন্ত্রণায় নীল হতে হতে জ্বালা – পোড়া – আগুনে
অপমান, মার, বঞ্চনাগুলো পুড়িয়ে দম ফ্যালে
পথে নেমে। প্রেম হারিয়ে একফালি চাঁদের
মুখোমুখি হয় এক বিষণ্ণ সন্ধ্যায়। শতচ্ছিন্ন পোশাকে
তখন হীরকদ্যুতি, প্রাণের আকাশে তখন নিরাভরণ
আনন্দরোদ্দুর, মনোবীণার তারে পানতা ভাতের
মাদক গন্ধ। তার চোখ হয়ে ওঠে কবিতা, মুখ
নিটোল ছবি।
রাতপোহানো নিষিদ্ধ ভালোবাসায় মন ভরে ওঠে
সোনাঝুরি হাসিতে। বন্ধ দুয়ারের গোপন খেলায়
বিপন্নতা ওলটপালট হয় দিনের আঙ্গিকে। জীবনের
রেললাইন ধরে একা একা হেঁটে যায় ঝোলানো
ব্যাগ আর দহন- আগুন পাশাপাশি অসহ্য
কুয়াশায়। সিগন্যালে পড়ে থাকে টুথপিক, চটির
স্ট্যাপ আর সেফটিপিন। আমি ধোয়া তুলসীপাতা
নই, বেঁচে থাকতে ছুঁয়ে দেখা এক চেনামুখ
দর্শক- ভিড়ে।
চলার গহিন পথে একমুঠো আলোর সন্ধানে
অন্তর্তদন্ত শুরু করে জীবন। কুয়াশার শালে
ছবি হয়ে ফুটে ওঠে স্মৃতিমগ্ন রাত্রি, স্বগত
কথনমেলায় ধ্রুপদী প্রেম। মুখোশ টেনে খোলে
মুখমন্ডলের রোশনাই, দগ্ধ আকাশে সুদীর্ঘ
উপবাসের মহার্ঘ্য সঞ্চয়ে লেখা হয় বিদায়ী
ইতিহাস – বাড়ি, নারী , স্মৃতি আর সময়।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..