আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
কোথাও কেউ আমায় ছুঁয়ে আছ।
আমার ছোট্টবেলার বন্ধু ,রেশম বিকেল,
পুতুলের রাংতা সাজ ,সবুজ একটা মাঠ।
আমার মেসেঞ্জারে ছোট্ট একটা সবুজ বিন্দু হয়ে
ছুঁয়ে আছ আমাকে ।দেশে ও দেশের বাইরে
তুমি আমায় আলগোছে বলে যাও
একবিন্দু সবুজ হয়ে আমার বুকেই আছ।
সম্পূর্ণ অপরিচিত কেউ ,যার আঙুলগুলো
আমি কোনদিন দেখিনি ,হয়তো বা কখনও
দেখবনা সেও সেই অচেনা আঙুলে বল
তোমায় ছুঁয়ে আছি , একা নও তুমি।
সামওয়ান ইজ রাইটিং – ‘শুভ জন্মদিন ‘।
অনলাইন!
হৃদয়ের এককোণে টুকটুকে লাল রঙ ফল ফলে আছে ।
ও টুকুতে ধানজমি সরস সজল হয়
দুধ জমে ধানের শিষের গায় ,
পাখি ঠোঁটে খড়কুটো বোনে।
ও টুকুতে পাতা ঝরে চৈত্র বাতাসে
সন্ধ্যাকালে শূন্যডালে বেনেবৌ একলা দাঁড়ায় ।
ও টুকুতে কি আর এমন হয় ?
নদী শুধু বাঁক নেয় ,তীরে বালি জমে।
তুমিও তো দেখেছ হৃদয় খুঁড়ে
ওই টুকু দিগন্ত দিয়েছে হাতে এনে।
তবুও কেবলি পা ফেলি
দূর থেকে দূরে ,আরো দূরে
পদচিহ্ন সরে সরে যায় ।
অস্তরাগ গোধূলি বেলায় তারা ফোটে
ঠিক সেইখানে ।
সেখানে দাঁড়িয়ে থাকে রাত ,
তারপর জানলারা থাকে ।জানলায় নিখুঁত গরাদ।
তার মাঝে পঞ্চমীর চাঁদ এ শরীরে লাল রঙ
ফল বয়ে আনে ।
কোন সাদা ফুলকে অণুবীক্ষণ যন্ত্রের নীচে রাখলে
গুঁড়ো গুঁড়ো রাত পাওয়া যাবে ।
যেরকম কোন বাস্তুহারা মানুষের আঙুলে আঙুলে
লেগে থাকে গুঁড়ো গুঁড়ো বিছানা বালিশ ।
ডাল ভাত তরকারি আর কিছু নুন ।
সেরকমই ঝকঝকে হাসির বিশ্লেষণে
কান্নাজল বাষ্পীভূত হয়।
প্রতিটি কান্নার শেষে
ভোররাতে ঘাট জেগে ওঠে।
সেখানে ঘুমিয়ে নেয় শোক ।
তার দু ঠোঁটের মাঝের বাতাসটুকু
ক্রমাগত ওঠাপড়া করে।
ওর মাঝে এসে বসে একটি জিজ্ঞাসাচিহ্ন ,
বয়ে আনা পলি ,আর অবিভাজ্য
দু একটি বালি।
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..