করাচিতে নজরুল
করাচি বন্দরে এককালে গ্রিক-পারসিক-আরবীয় সওদাগরেরা নোঙ্গর করেছে; অনেক স্থাপত্য চিহ্ন আজো রয়ে গেছে; যা…..
আপনি সেদিন জানতে চেয়েছিলেন যে বেশ্যার সঙ্গে সঙ্গম করতে আপনার ভালো লাগে, কিন্তু বেশ্যার তখন কেমন লাগে। এর স্বাভাবিক উত্তর হল, আমি বেশ্যা নই, তাই বলতে পারব না। কিন্তু মিথ্যে না বলতে কী, এটা একেবারেই অস্বাভাবিক উত্তর। কেননা আমার মনে হয় এবং এই মনে হওয়ার ক্ষেত্রে আমাকে কেউ ভুল প্রমাণিত করতে পারবে না বলেই মনে করি যে কোনো ভারতীয় মহিলাই, অন্তত যাঁরা বিবাহিত, সবসময় নিজের ইচ্ছেয় সঙ্গমে গেছেন।
মানে বলতে চাইছি, আমরা যারা বিবাহিতা, অধিকাংশ সঙ্গমের ক্ষেত্রেই আমাদের ইচ্ছে-অনিচ্ছে গুরুত্বই পায় না। তো ওই যে আপনি জিজ্ঞেস করেছেন, সঙ্গমের সময় বেশ্যার কেমন লাগে, তো ওটার উত্তর আছে আমার কাছে। কেন জানেন? কারণ বেশ্যা তো সঙ্গমের বিনিময়ে পয়সা পাবে। তেমন আমরা, বিবাহিতা, পাব সাংসারিক নিরাপত্তা। খুব গভীরভাবে ভাবলে সেই মুহূর্তে আমার সঙ্গে বেশ্যার কোনো ফারাক থাকছে না।
সঙ্গমে সম্মতি না দিলে বেশ্যা রোজগার করতে পারবে না, আর স্বামীর ডাকে সাড়া না দিলে আমার সাংসারিক নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে। মূলত বিষয়টা একই। তো তখন, বেশ্যার মতো আমারও বমি পায়। নাঃ, ঠিক বমি পায় না, আমার তখন খুন করতে ইচ্ছে করে। অন্য কাউকে নয়, নিজেকেই খুন করতে ইচ্ছে করে। মনে হয়, ইস্ কেন যে মেয়ে হয়ে জন্মালাম!
সারাদিন খেটেখুটে পরিশ্রান্ত হয়ে ঘুমোব, শরীর একেবারেই চলছে না, বাচ্চার অসুখ বলে আগের দুরাত একেবারেই ঘুমোইনি। তো এমন একটা রাতে স্বামীর আহ্বানে সাড়া দিতে শরীর সায় দেয় না। কিন্তু ওইসময় আমি বা ভারতের কোনো বিবাহিত মহিলাই সম্ভবত স্বামীকে ডিনাই করতে পারেন না।
বিয়ের পর পর এতটা ফিল করতাম না। সঙ্গম ছিল প্রাত্যহিক ব্যাপার। অবশ্য ফ্রান্সের আদালত তো বলেই দিয়েছে মলমূত্র-নিশ্বাস-প্রশ্বাসের মতো সঙ্গমও স্বাভাবিক এবং প্রাত্যহিক কর্ম। তো যা বলছিলাম, বিয়ের পর পর নিজে ঠিক কী চাই বুঝতে পারতাম না। কেননা তখন শরীরে এত আনন্দ থাকে, রোজ নতুন করে আবিষ্কার করতাম। কিন্তু এখন, বিয়ের দশ-বারো বছর পর, আমি বুঝতে পারি, আমার কী চাই, কীভাবে চাই, কতটা চাই এবং কখন চাই।
আজ আপনার সঙ্গে শুধু বিবাহিতার সঙ্গম নিয়ে কথা বলব। অন্য সবকথা বাদ দিয়ে, সেটাই বলি। এমন নয় যে স্বামী আমাকে ভালোবাসে না কিংবা যত্ন করে না। কিংবা আমাকে খুব খারাপভাবে রেখেছে, তাও নয়। কিন্তু ওই যে বললাম, সঙ্গমের ক্ষেত্রে আমার কোনো ইচ্ছে-অনিচ্ছে, ওজর-আপত্তি গুরুত্বই পায় না। স্বামীর ইচ্ছে হলে সঙ্গম হবে, না হলে পা ছড়িয়ে শুয়ে থাকো. সারারাত, একা একা।
ধরুন কোনো একরাতে, আমার শরীর জেগে উঠেছে। সেদিন আমি চাইছি তীব্র সঙ্গম, কিন্তু স্বামী রাজি নয়। সত্যিই সে খুব পরিশ্রান্ত। খুব সকালে বেরিয়ে রাতে ফিরেছে। তো খেয়েই ঘুমিয়ে পড়বে। তার ক্লান্তি দেখে নিজেকে নিবৃত্ত করি, জেগে থাকি অনেকক্ষণ। একটু মন খারাপ হয়। ব্যস এটুকুই।
কিন্তু যখন এর উলটো হয়। অর্থাৎ আমি যেদিন পরিশ্রান্ত থাকি। অথচ স্বামীর ইচ্ছে উপগত হওয়ার। নাঃ, কোনো নিস্তার নেই। কেননা আমি তো তার বউ। সঙ্গমে আমার অনিচ্ছা থাকতে পারে, এই ভাবনাটাই তার নেই। আমার ধারণা, অধিকাংশ ভারতীয় পুরুষই ভাবতে পারে না যে বউয়ের মন থাকতে পারে বলে। আর রাত্তিরবেলার বিছানায়, যখন পাশাপাশি শুয়ে আছি, তখন শরীরী মিলনে আমি রাজি কি না, আমার সম্মতি আছে কি না, আমার ইচ্ছে আছে কি না, এসব কোনো প্রশ্নই নয়। আমি তার বউ, সুতরাং আমার শরীর তার ভোগের সম্পত্তি। যখন ইচ্ছে, যেভাবে ইচ্ছে, সে উপগত হবে, আমি ডিনাই করতে পারব না।
হ্যাঁ, তখন আমার খুব বমি পায়। প্রকৃতার্থেই নিজেকে বেশ্যার মতো লাগে। আমার তো ঘুরে ঘুরে অন্যান্য দাম্পত্যের সঙ্গম দেখার সুযোগ নেই, কারো কাছেই নেই। তাই শুধু নিজের কথাটা বলি। লোকজনের কাছে যেমন শুনেছি, বেশ্যার সঙ্গে সঙ্গমের পর, সবাই প্যান্ট-শার্ট পরে বিদায় নেয়। কাজ করতে এসেছিল, কাজ মিটে গেছে, ব্যস চলে গেল। প্রায় একইরকম অভিজ্ঞতা আমার। আমার ইচ্ছে-অনিচ্ছের কোনো প্রশ্ন নেই ; স্বামীর ইচ্ছে হল, উপগত হল, বীর্যপাত হল, ব্যস ল্যাঠা শেষ। উলটোদিকে ফিরেই ঘুম। আমি তৃপ্ত হলাম কি না, আমার শরীর জাগল কি না, এসব কোনো ব্যাপারই নয়।
এপ্রসঙ্গেই বলি, অন্য নারীদের কথা জানি না, আমার ফোরপ্লে ভালো লাগে। কিন্তু আমার স্বামীর ওসব বালাই নেই, অবশ্য বিয়ের বারো বছর পর কোন পুরুষেরই বা থাকে! তার শুধু বীর্যপাতে সুখ। পড়ে গেল তো হয়ে গেল। এর পর আমি অচ্ছুৎ।
সঙ্গমের পর কে আর আমাকে বলবে, ‘ত্রেঁ বিয়া, নেসপা?’ (কেমন লাগল, চমৎকার নয় কি?) সে তো তখন ঘুমোচ্ছে।
আপনি তো বিবাহিত। সন্তানের পিতা। তো বহুবার নগ্ন নারী দেখেছেন, স্বাভাবিক। আপনাকে একটা কথা বলি, একেবারে অন্তর্জাত অনুভূতি, সেটা হল, অ্যাপারেন্টলি সব নগ্ন নারীকে সুন্দর দেখালেও, আমার মনে হয় প্রায় সবারই শরীরে কোনো না কোনো ত্রুটি থাকে। আমরা তো কেউ আর তিলোত্তমা নই। আপনার স্ত্রীর ব্যাপারটা আমি জানি না, আপনি জানবেন। যেমন ধরুন কেউ পায়ুসঙ্গমে ব্যথা পায়, কেউ সাকিং করে না, উপজাতি মেয়েরা যেমন চুমু দেয় না, নেয়ও না, কেউ মিশনারি পোজ ছাড়া সঙ্গমে ব্যথা পায়। এরকম বিভিন্ন অসুবিধে থাকে, মেয়েদের। আমারও আছে। কিন্তু কী জানেন, যা আমার পছন্দ নয়, যাতে আমি আনন্দ পাই না, ঠিক সেটাই করতে হবে, তখন, ওই সঙ্গমকালে। বেশ্যার মতোই আমিও ‘না’ বলতে পারি না।
একটা বিষয়, জানি না, আপনি কখনো ভেবেছেন কি না, সন্তানের জন্মের ব্যাপারটা। এতে একজন পুরুষের কী ভূমিকা থাকে, বলুন তো। ইন ফ্যাক্ট আপনি ওই মলয় রায়চৌধুরী প্রসঙ্গে যা লিখেছেন সেটাই, মানে আপনার স্ত্রী আপনাকে যা বলেছেন, একেবারেই তাই। ওটাই প্রকৃত সত্য যে ‘তুমি তো শুধু ল্যাওড়াটা দিয়া বাবা হইয়া গেলা’। সন্তান জন্মের ক্ষেত্রে এ ছাড়া আর কোনো ভূমিকা থাকে না পুরুষের। বীর্য ধারণ করতে হয় আমাদের, ভ্রূণ ধারণও আমাদের, আর গর্ভে ধারণ করার পরও নিস্তার নেই। গৃহকর্মে ছাড় নেই, সব করতে হয়। সে নিয়ে আমার বিশেষ অভিযোগ নেই। অভিযোগটা অন্য জায়গায়।
ভ্রূণ যেহেতু একমাত্র নারীই ধারণ করতে পারে, নারীর গর্ভ ছাড়া ভ্রূণ বিকাশের আরও কোনো পরিসর এ পৃথিবী এখনও খুঁজে পায়নি বলে, শুধু এই একটিমাত্র কারণেই সন্তান কখন জন্মাবে বা কয়টি সন্তান জন্মাবে সেটা স্থির করার অধিকার একমাত্র থাকা উচিত নারীর। কিন্তু বড় বেদনার ব্যাপার হল, আমাদের দেশে এক্ষেত্রে নারীর কোনো মতামতই খাটে না। পুরুষ চাইলেই সন্তান হবে, না হলে হবে না। অথচ সন্তান জন্মের যাবতীয় ঝামেলা-ঝক্কি পোহাতে হয় আমাদের।
মেনস্ট্রুরেশনের একটা চক্র থাকে। মাসিক চক্র। যতদূর জানি, ঠিকই জানি যে একটা পিরিয়ড শেষ হওয়ার ১৪ দিন পর্যন্ত সঙ্গম নিরাপদ, মানে তখনকার সঙ্গমে বাচ্চা হবে না। ১৪-২১ দিনের সঙ্গমে বাচ্চা হওয়ার হাই প্রোবাবিলিটি। আবার ২১-২৮ দিনে সেই সম্ভাবনা থাকে না।
তো এসব মেনে কিন্তু খুব কম পুরুষই সঙ্গমে যায়। বাচ্চা চাই বা না-চাই, সঙ্গম লাগবেই। কন্ডোম পরে আবার চরম সুখ নাকি পাওয়া যায় না, সেসব বাদ। আর তাই বছর বছর অনেকের বাচ্চা হতে থাকে। আর আমরা, যারা একটু শিক্ষিত, সামাজিক দিক থেকে একটু উপরে, আমরা প্রথম পিরিয়ড মিস করার পর হাতুড়ের কাছে ঘুরতে থাকি। শিকড়বাকড় বেটে খাই, গ্রাম্য ওষুধ খাই, তাতেও পিরিয়ড না হলে অ্যাবরশন করি। স্বামী তো রমণ করেই খালাস। জ্বালা তো আমাদের।
আর তাই, এখন আগের কথাটা সম্প্রসারণ করি। একটু আগেই বলেছি, ‘ভ্রূণ যেহেতু একমাত্র নারীই ধারণ করতে পারে, নারীর গর্ভ ছাড়া ভ্রূণ বিকাশের আরও কোনো পরিসর এ পৃথিবী এখনও খুঁজে পায়নি বলে, শুধু এই একটিমাত্র কারণেই সন্তান কখন জন্মাবে বা কয়টি সন্তান জন্মাবে সেটা স্থির করার অধিকার একমাত্র থাকা উচিত নারীর।’ এবার এর সঙ্গে যোগ করছি, দাম্পত্য সঙ্গম স্ত্রীর অনুমতি, হ্যাঁ, স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া হওয়াই উচিত নয়। কারণ তো বললামই।
আরেকটা কারণ আছে। এখনকার আইনকানুনে পেনিট্রেশনকেই সেক্স বলা হয়। তো এটা সবাই জানে যে কোনো মেয়েই পুরুষের শরীরে কিছু পেনিট্রেট করতে পারে না। পেনিট্রেশনের ক্ষমতা রয়েছে একমাত্র পুরুষের। তো কথা হল, মেয়েদের শরীরে পেনিট্রেট করে ছেলেরা। মেয়েরা জানে, অনিচ্ছের সময় সেই অভিজ্ঞতা কেমন। সেদিকে যাচ্ছি না, আমি বলতে চাই, আমার শরীরে যেহেতু পেনিট্রেট করা হচ্ছে, তাই সেটা করা যাবে কি না, কে করবে, কবে করবে, কতক্ষণ করবে, কখন করবে এসব আর কেউ নয়, সেই সিদ্ধান্ত একমাত্র আমিই নিতে পারি।
আরেকটা কথা বলব। পেশাগত জীবনে কাজের সূত্রে বিভিন্ন মহিলার সঙ্গে আমাকে কথা বলতে হয়। ভবঘুরে থেকে উচ্চবিত্ত, সব শ্রেণির মহিলা। তো তাঁদের কথায় বুঝেছি, প্রান্তিক-অন্ত্যজ মহিলাদের শরীরের ইচ্ছেটা প্রকাশ করাই যেন পাপ। অন্তত তাঁরা কখনো সেটা করেন না। কিছু ইংরেজি ফিল্মে দেখেছি, স্ত্রী ‘আই অ্যাম কোল্ড’ বললে স্বামী আর জোর করে না, কিন্তু আমাদের দেশে সম্ভবত কোনো বিবাহিতা মহিলারই একথা বলার উপায় নেই যে ‘আজ আমার ইচ্ছে নেই’। আর বললেই-বা, শুনছেটা কে!
এক সাংসদকে জানি, তিনি মহিলা। তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, বিছানার অভিজ্ঞতা। তিনি রেখেঢেকে যা বলেছেন, সেটাও ওই একই গল্প। স্বামীর ইচ্ছেটাই প্রধান, তাঁর নিজের কোনো মতামত প্রকাশের বিষয় নেই, অন্তত সঙ্গমকালে। আমি জানি না, প্রতিভা পাতিল কিংবা বেনজির ভুট্টো কিংবা শেখ হাসিনা অথবা মার্গারেট থ্যাচারের ক্ষেত্রে কী ঘটেছে। ইন্দিরা গান্ধীর কথা উল্লেখ করলাম না, কারণ তিনি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগেই ফিরোজ গান্ধী মারা গেছেন।
আমি তো একেবারে সাধারণ মহিলা। স্বামী ছাড়া কখনো সঙ্গমে যাইনি। অবশ্য কে-বা আর অন্যত্র সঙ্গম স্বীকার করে! তো কথা সেটা নয়, স্বামী হোক বা প্রেমিক, সঙ্গমকালে সবাই হয়ে ওঠে মনহীন মানুষ। যেন তীব্র রাগ, যোনিতে বীর্য ঢেলে দেওয়ার মধ্য দিয়ে রাগ প্রশমিত হচ্ছে। অন্য নারীদের তখন কেমন লাগে জানি না, আমার খুব ভোঁতা মনে হয় ওই লোকটিকে। অধিকাংশ ছেলেই জানে না যে মেয়েদের বুকে মুখ রাখতে হয় প্রেমিক বা শিশুর মতো। কিন্তু ছেলেরা স্তনে মুখ রাখে তো মনে হয় ছিঁড়ে নিতে চাইছে। তখন আমি আর কী করি, দীর্ঘশ্বাসই ফেলি, হতাশায়।
এভাবে, ভারতের প্রতিটি বিবাহিত নারীর, সঙ্গমকাল হয়ে ওঠে হতাশার, বেদনার এবং কখনো যন্ত্রণার। আর সেটা আমরা কেউই তীব্রভাবে প্রকাশ করতে পারি না। কেননা আমরা তো বউ, আর তাই কখনো ‘না’ বলতে পারি না। আপনি ভাবতেই পারবেন না, একটা সাধারণ দিনের কাজকর্মেই কতরকম অপছন্দের বিষয়ের মধ্য দিয়ে যেতে হয় আমাদের।
আজ আন্তর্জাতিক নারী দিবস। তো একটু প্রগলভ হয়ে অনেক কথা বললাম। অবশ্য, আপনাকে বলব স্থির করেই বলেছি। এমন নয় যে মনখারাপ বা চরম দুঃখের বশবর্তী হয়ে এসব বললাম। আপনি একজন পুরুষ, আপনার এসব জানা উচিত, প্রকৃতপক্ষে দুনিয়ার সব পুরুষের জানা উচিত। তাই এত ব্যক্তিগত কথা বললাম। আপনার ভালো না লাগলেও শুনতে হবে। আর সবচেয়ে ভালো হয়, যদি আপনি এসব কথা শুনে নিজের জীবনে রূপায়ণ করতে পারেন।
স্ত্রী ‘না’ শুনুন একটু। ধৈর্য ধরে, ভালোবেসে, পরম মমতায়, মন দিয়ে স্ত্রীর কথা শুনুন। স্ত্রীর মনকে দেখুন। নারীকে মর্যাদা দিন, শ্রদ্ধা করুন, ভালোবাসুন। শুধুই যৌনপুতুল নয়, মানুষ ভাবুন স্ত্রীকে।
আমাদের ভালোবাসুন।
আমাকে ভালোবাসুন।
(মন, আমাকে, যেমন বলেছিল)
করাচি বন্দরে এককালে গ্রিক-পারসিক-আরবীয় সওদাগরেরা নোঙ্গর করেছে; অনেক স্থাপত্য চিহ্ন আজো রয়ে গেছে; যা…..
তিনি বললেন, ভাষা হল ওষ্ঠের উপর সুধার মতো। আর বললেন, কবিতা যথেষ্ট স্বাদু, কিন্তু…..
রূপকথা পড়েছেন ছোট বেলায় অনেকে একথা আর বলা সন্দেহমুলক, প্রযুক্তির ব্যবহার জন্মের পর থেকে এখন …..
একটি পরাধীন দেশ আর তার বাসিন্দাদের মনে স্বাধীনতার আকুতি আমরা দেখেছিলাম ব্রিটিশ শাসনাধীন ভারতে। এর…..