আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ফেরা
ধরে নিই, ফিরে গেলে, প্রতীক্ষার মুখ
দুয়ারে দাঁড়ানো চোখ ভীষণ উৎসুক;
তারপরেও কি যায় ফেরা, যায় না তো
হায় হৃদয় তবু ফেরার সুখে মাতো… !
প্রশ্ন
যমুনা, অনেকদিন যাচ্ছি না ঘাটে
কদমগাছ একা, কীভাবে রাধার দিন কাটে…
যমুনা, তুমি নিজেই কি সে রাধা
কালো জলের অভিমান ঘাটের পায়ে বাঁধা…
ভুল ঠিকানা
বদলালো তোমার ঠিকানা। না, চিঠিটা ফেরত এলো না
জানি না ডাকপিওন কাহারে পেলো, তোমাকে পেলো না;
অথচ আমি উত্তর পেলাম, পেলাম ভালোবাসা ভুল
বদলানো ঠিকানা তোমার যার দিচ্ছে মাশুল।
বিবৃতি
বিবৃতিটা তৈরি হলো, দিচ্ছি বলে
এক রমণী ভীষণ রকম প্রেমের ছলে
জবর দখল করছে প্রবল ভেতর-বাড়ি
চারিদিকের মুক্ত হবার আহাজারি
শুনছে না সে,
বলছে কেবল নিশান পুঁতে, ভালোবাসে
দখলদারি যাচ্ছে নাতো মেনে নেয়া
বুকের জমিন কারো কাছে ছেড়ে দেয়া
বিবৃতিটা তৈরি হলো, যাচ্ছে প্রেসে
নদীর মতন খাচ্ছে গিলে সর্বনেশে…
অব্যক্ত
একটি কথা আটকে আছে চায়ের দোকান
চায়ের কাপে চুমুক মাপে দারুণ ভোগান,
কানটা পেতে রাখি যেমন পথের ধুলো
রাতের গভীর নিভলো যখন চায়ের চুলো;
একটি কথার আটকে থাকা চায়ের কাপে
জ্বলছে চুলো আগুন বুকে দারুণ তাপে।
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..