প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
ফেরা
ধরে নিই, ফিরে গেলে, প্রতীক্ষার মুখ
দুয়ারে দাঁড়ানো চোখ ভীষণ উৎসুক;
তারপরেও কি যায় ফেরা, যায় না তো
হায় হৃদয় তবু ফেরার সুখে মাতো… !
প্রশ্ন
যমুনা, অনেকদিন যাচ্ছি না ঘাটে
কদমগাছ একা, কীভাবে রাধার দিন কাটে…
যমুনা, তুমি নিজেই কি সে রাধা
কালো জলের অভিমান ঘাটের পায়ে বাঁধা…
ভুল ঠিকানা
বদলালো তোমার ঠিকানা। না, চিঠিটা ফেরত এলো না
জানি না ডাকপিওন কাহারে পেলো, তোমাকে পেলো না;
অথচ আমি উত্তর পেলাম, পেলাম ভালোবাসা ভুল
বদলানো ঠিকানা তোমার যার দিচ্ছে মাশুল।
বিবৃতি
বিবৃতিটা তৈরি হলো, দিচ্ছি বলে
এক রমণী ভীষণ রকম প্রেমের ছলে
জবর দখল করছে প্রবল ভেতর-বাড়ি
চারিদিকের মুক্ত হবার আহাজারি
শুনছে না সে,
বলছে কেবল নিশান পুঁতে, ভালোবাসে
দখলদারি যাচ্ছে নাতো মেনে নেয়া
বুকের জমিন কারো কাছে ছেড়ে দেয়া
বিবৃতিটা তৈরি হলো, যাচ্ছে প্রেসে
নদীর মতন খাচ্ছে গিলে সর্বনেশে…
অব্যক্ত
একটি কথা আটকে আছে চায়ের দোকান
চায়ের কাপে চুমুক মাপে দারুণ ভোগান,
কানটা পেতে রাখি যেমন পথের ধুলো
রাতের গভীর নিভলো যখন চায়ের চুলো;
একটি কথার আটকে থাকা চায়ের কাপে
জ্বলছে চুলো আগুন বুকে দারুণ তাপে।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..