আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
আরও আরও নিজস্ব নিঃস্বতার আগুনে
জ্বালিয়েছি নিখোঁজ জনতার দ্বীপ ।
এখানে নরক আপাদমস্তক স্বর্গের নিচে —
আমি আমার ক্ষত-বিক্ষত পিঠ দিগন্তে ঠেকিয়ে
দ্রোহের ত্রাস শিবিরে বিদ্রোহ আঁকি ।
তোমাকে ভালবাসি —
ভালবাসি তোমার প্রতিটি আঘাতের বিষাক্ত চুম্বন ।
আমরা দু’জন বাইক সওয়ারি,
পাহাড় পথে গল্প লিখি ।
আমরা দু’জন সন্ধে হলে,
অতীত খুঁড়ে দৃশ্য আঁকি ।
আমরা দু’জন দুই দেশীয়,
অনেক বছর দূরেই থাকি ।
আমরা দু’জন মিথ্যে বলি,
সত্যগুলো আগলে রাখি ।
ফিরে যেতে হবে নিজস্ব গন্তব্যের শিকড়ে ।
এখানে তুমি – আমি, তোমরা – আমরার
সাময়িক প্রদর্শন ক্রিয়া মাত্র —
কৃষ্ণচূড়ার মাঠ, পুরানো শৈশব,
ভাঙাচোরা – মুখ গোঁজা সম্পর্কতার অধীনে
ফিকে হয়ে আসে স্বাধীনতার আলো ।
একঝাঁক ফানুসের মাঝে
ক্রমশ বড় হয়ে উঠছে আমাদের অতীত ।
উত্তরসূরিরা নিজস্ব পাসপোর্ট নিয়ে
কাটাকুটি খেলছে পলওয়েল পার্কে ।
কোনও বিবাহিত সংকট
আসলে মানসিক ঘরোয়া যন্ত্রণা ।
এই বিলাসিতার শহর প্রাকৃতিক ঐশ্বর্যের
খবর রাখে না ।
তোমরা ক্যানেস্তারা বাজাও,
আর আমি খুঁজি একতারার বৈধ সম্পর্ক ।
আরও আরও নিঃস্ব করে তোলো আমায় —
নিজস্ব নিঃস্বতায় শুধু দেবতার খোঁজ চাই ।
হয়ত ঐ রাঙামাটির দেশে
তথাগত পদচিহ্ন ফেলে গেছেন ।
আমিও চললাম —
তথাগত, তুমি অপেক্ষা করো ।
আপনার উত্তরের অপেক্ষাতে থাকলাম ।
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..