শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
কবিতা নয়, এখন স্লোগানের কাল
ছন্দ ও মাত্রার চাল
হোক বজ্রের ভাষায়,
প্রেমিক হয়েছে বিপ্লবী আজ আজাদির আশায়।
তুমি কি প্রেমিকা, না সঙ্গী রাজপথের
নাকি হতে চাও উর্বশী স্বর্গরথের,
মেহেদি নাকি রক্তের রঙ ভেবে নাও
প্রেমিক বিপরীতে বিপ্লবী, কাকে তুমি চাও।
তুমি দেখাবে কি আর বিষাদের রূপ
অপরূপ আঁধার দেখেছি আমি
কবরের মতন নিশ্চুপ।
বিরহ বিষাদ নিয়ে খেলা আর কত
ছুঁয়েছি যাতনার কফিন একা
আমিই তো বিষাদ, নই বিষাদের মত।
আছেন কি কেউ, ভেতর বাহির
ভীষণ আঁধার, আলোর মশাল
ক্ষোভের মিছিল, আছেন কি কেউ?
পদব্রজে ভাঙছি ভীষণ পথের রেখা
বলুন এবার কিসের বাধা, আটকালো
কে, যাত্রাপথে নাস্তি হতে দাঁড়ান যিনি
এড়িয়ে আসুন, নইলে পরে মাড়িয়ে আসুন
কঠিন পথের সঙ্গী হতে পাথর সমান-
আবার যখন দেখা হবে
তখন তুমি তৈরি থেকো ভীষণ ক্ষোভে।
বৈরিতা আর যুদ্ধ জয়ের স্বপ্ন বুকে
নিজের মতন তৈরি থেকো,
রক্ত ঘামের বাতাস শুকে
খুব গহীনে শপথ রেখো
আবার কখন দেখা হলে
যুদ্ধ জয়ের গল্প বলো কথার ছলে।
খুব ভুল হয়ে গেছে, খুব ভুল
ধুতুরার ফুল,
ফুটিয়েছি জল সারে
মিছে অভিসারে!
ভুল হয়ে গেছে, খুব বড় ভুল
নিশ্চিত বিলকুল,
রাজপাট দিয়েছি যারে
বধিছে সেই আমারে!
হয়ে গেছে খুব বড় এক ভুল
গুনবে কে মাশুল
অবশেষে…
জোর করে জিতে নেবে, বাড়ির দখল
নয় কোনো, নয় রাজ্যপাট কারো
দিগন্ত বিস্তৃত এ সবুজ মাঠ, নীল নদী
সব মানুষের, পিতৃ প্রদত্ত সম্পত্তি
ভেবে থাকো যদি, তবে ভুল
নিশ্চিত এ ভুলের দিতে হবে মাশুল।
সবুজের দল এবং নদীদের জল
আমার আঙিনা ছুঁয়ে গেছে তার বাড়ি
তার পা পড়েছে ঘাসে, আঙুল ছুঁয়েছে
নীল, আহা অপরূপ সে দৃশ্যের ছবি
এর বাইরে নেই কিছু, এক চুল
করলে এদিক সেদিক মাশুল মাশুল।
মনে রেখো তুমি…
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..