শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
তুমি কি ধর্মগ্রন্থ কোনো
তুমি কি ধর্মগ্রন্থ কোনো অথবা লিখো কোনো শ্লোক
পড়তে গিয়ে শিথিল দু’চোখ দেখে আশ্চর্য আলোক!
২
বিস্মিত পাঠ্য এক, নিয়তিবদ্ধ সম্মোহন শেখা
দৃষ্টিবদ্ধ তোমার শরীর ছোঁয় গর্বিত আলোর রেখা।
৩
বুক খুলে আছি, প্রতিটা অক্ষর বিঁধে পাঁজরের নম্র ফাঁকে
না লিখেও পবিত্র শব্দাবলী যে মন্ত্রের আদলে গেঁথে রাখে।
বিসর্জন দিয়ো
একটা শব্দ হাতে নেই, কী দিয়ে লিখি শূন্যতা
কী দিয়ে লিখি ফিরে পাওয়া সব বন্যতা;
ডুবে আছে সে, আহা উৎসব
দশমীতে বিসর্জন দিয়ো বন্য প্রেম, অনুভব।
বিসর্জন দিয়ো, দিতে হয় ভুলে যেতে
কখনো কারফিউ ভাঙে কেউ স্বপ্ন চেয়ে নিতে;
উদ্ধত সেই পায়ের শব্দ শোনো, শোনা যায়
বিসর্জন দিয়ো প্রেম, বাঁচাতে তোমায়।
উৎসবের প্রার্থণা
মুখচাপা দিয়ে আছি আনন্দ মুখোশে, তার উৎসব আজ
আলোর রোশনাই দিক জুড়ে, ভুলে যাওয়া ফানুসের কাজ;
আকাশ উড়েছে ফানুসের রাতে, মানুষেরা আকাশের সাথে
তার উড়ে যাওয়া দেখে বিষণ্ন আলো, আঁধারের সংঘাতে।
উড়ে যাক, উড়ে গেছে মেঘদল সেই কবে, বৃষ্টির নেই দেখা
সেও মেঘ, উড়ে যায়, গোধূলি আকাশ, আকাশ দারুণ একা;
হোক, সিঁদুর রঙে থাক সে মুখ আলো, বিসর্জনের রাত লাল
ফুঁপিয়ে ওঠা রাত্রি, দূরে থাক, আলোকিত হোক তার সকাল।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..