নদী যেখানে
মরে যাওয়ার আগে স্বপ্ন দেখছি ঘুমের আগে ভাবি কোথাও অদেখা থেকে গেছে পিপাসার্ত নদী আর…..
বৃত্তান্ত
কত নিখুঁতভাবে সাজানো সব কোণ
কাঁটার আহ্লাদে মিশে যায় গোলাপের অভিযোজন
ভোরের আলোয় যেভাবে মেশে সোহাগী রাত
জোছ্না হারিয়ে একা জেগে থাকে পূর্ণিমা চাঁদ
মনের প্রশ্রয়ে নি:শ্বাসে ছুঁয়ে যায় নি:শ্বাস
শরীর জুড়ে অধ্যায়ে সাজে উপন্যাস
কফিনে পেরেক ঠুকে বন্দি করি ক্ষত
দাগ ঠিকই থেকে যায় গভীর ছিল যত
তাই তো এ পথ চলা, কথা বলা, থেমে যাওয়া
যেটুকু দেওয়ার ছিল, সেটুকুই ফিরে পাওয়া।
একদিন
একদিন সবকিছু ঠিকের পরে
সব বেঠিক হয়ে যায়;
প্রিয় জন্ম দুরূহ হয়ে ওঠে
দীক্ষামন্ত্র ভুলে যায় তার ওম
অলিন্দ থেকে খসে যায় হৃদয়
দীর্ঘশ্বাস হারায় তার জমানো ব্যথা।
একদিন দুর্বাসা ফিরিয়ে নেয় অভিশাপ
মিথ্যে হয়ে যায় শকুন্তলারা
মহুয়া বিকেল আর ঝিম ধরায় না শিরায়;
কাছিমের আয়ু ইতিহাস ভুলে
সাক্ষী হয় যুগান্তরের
পৃথিবী ভুলে যায় মানুষের যাতায়াত;
একদিন সবাই ভুলে যায় সব হাহাকার।
মরে যাওয়ার আগে স্বপ্ন দেখছি ঘুমের আগে ভাবি কোথাও অদেখা থেকে গেছে পিপাসার্ত নদী আর…..
ঝড়ের মুখে আমরা সবাই দাঁড়িয়ে! ঝড় এসেছে, ঝড় আসছে- ঝড়! ফেস্টুনটাকে ভাগাতে ভাগেতে তেড়ে আসছে…..
মাধুকরী জানলা দিয়ে ভিক্ষুকের মতো চাঁদ উঁকি দেয় রমণীর শরীরী হরফে। রাত্রির নগ্ন পেয়ালায় মহুয়া…..
উনি আমাদের গেরামকেএলেন, আমাদের দাওয়ায় বসলেন, আমার ঘরে দাওয়াত খেলেন। যাবার আগে, আমার ল্যাংটা, নাকে…..