প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
বৃত্ত
চুপ করো, ডেকো না আর
আমাকে ঘুমাতে দাও
তুমি জানো না
আমি ঘুমের মধ্যে কবিতা লিখি?
একথা পাগল জানে!
যাও তাকে জিজ্ঞাসা করো
আমি কখন ঘুম থেকে উঠি
দাঁড়াও, যেও না
চারপাশে কুয়াশা আর অন্ধকার
তুমি বরং বৃত্ত হও
চেষ্টা করো নিজেই নিজেকে ছুঁয়ে ফেলার
সফল হলেই তোমাকে ছুঁয়ে ফেলবে
আলো, হাওয়া, জল
তারপর তুমি নিজেই এক নতুন পৃথিবী…
নিষ্ফল
সব রাত লিখে দিয়েছি
পাখিদের নামে গতকাল সন্ধ্যায়৷
সব ভাত ভোরের আলোয়
রেখে এলাম পাগলের দরজায়৷
পৃথিবী সুন্দর!
সব মদ পা-বেয়ে নিচে নেমে এলো
যেন কবিতা ভেসে যায়…
পথভোলা
আকাশের চাঁদ আল্পনার মতো বেঁকে যাচ্ছে
ক্রমশ ফুরিয়ে আসছে জ্যোৎস্না-জল ও পূর্ণিমা
আলো কিছুতেই নামছে না মাটিতে কিংবা সমতলে আরও তীক্ষ্ম ও রহস্যময় হয়ে উঠছে পর্বতের চূড়া
চাষের জমির ফাটলের ভিতর
পড়ে আছে– শুধু সাদা… শুধু সাদা…
আমাদের কোনও দোষ নেই, মানবতা
আমরা পথ ভুলে দু’হাতে জ্বলন্ত মশাল নিয়ে ছুটছি
গভীর অরণ্য ভেদ ক’রে শকুনের বাসার দিকে…
নিবেদন
গতকাল রাতের আকাশে
কোনও তারা ছিল না
জেগেছিল গুটিকয়েক জোনাক পোকা
আজ সারাদিন সূর্য ওঠেনি
পাগলের কাছে আগামীকালও অনিশ্চিত
এবার চোখ খোলো গান্ধারী
আমি পুড়ে যাব নিশ্চিত জানি
তবুত্ত আজ তোমাকে বলে যাব
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..