শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
ক) ফেং শুই
বছরের পর বছর পার।একবগ্গা ঘুরতে থাকা সালতামামি…
উইচিড়ির মত দু-মুখো গর্তে বাস
নিজস্ব কিছু না থাকলেই আত্মকেন্দ্রিক হয়ে ওঠা কেবল
ক্ষয় না বিপর্যয়
দেখাবে সময়
অগত্যা নেগেটিভিটি তাড়াতে ফেং শুই য়ের দ্বারস্থ হওয়া …
খ) বৃষ্টিলগ্না
অত;পর জাতিকার বৃষ্টিলগ্ন…
বৃষ্টির তোফা দু’ ফোঁটা ঝরলেই মনশান্ত ভাদ্রের খরায়।
ঘাসের ডগায় কর্পূর হয়ে ফোটে জল,
এই আমাদের সততা
আঙুলে আঙুল ছুঁয়ে গেলেই ভালোবাসা হয় ,এখনও
প্রেম বৃষ্টিনির্ভর
ছাতার আঙুলে জলের ফোঁটা আলপনা হয়ে গড়ায়
ছাদনাতলার দিকে…
পুরনো আসবাব দেখতে শিখিয়েছে আমাদের-
‘দেহ পট সনে নট সকলি হারায়’
হারায় না কিছুই, ম্লান থেকে যায় স্মৃতির সেভিংসে…
‘ম্লান’ শব্দটা সময় গেলে বোঝা যায়
কতটা যুতসই।
কাঠটগরের গাছটায় কিছু ফুল গোছায় গোছায় এখনও
কিন্তু আর কতদিন?
আছে,নেই
এই অভাব
পুরুষানুক্রমে যায়….
তীব্র কম্পন ছড়ায় মৃদু সন্ত্রাসে ডানাওয়ালা সমস্ত রাত্রিচর ,
একটি ঘেয়ো কুকুর মতান্তরে মানুষের মতই কান্নায় কাঁপায় রাত
কাঁপে বোকার হৃদয়
পারঘাটায় কাঁপে একা নৌকা ,খুলে রাখা যোগাযোগ।
মৃতের কাঁপন আবরণের মাঝামাঝি এসে
একটি ভারী ট্রাক ভেঙে দিয়ে যায় সকল রকম মৌন রাতপ্রক্রিয়া।
একসময়
ভুল হাতের স্পর্শ-কাঁপন
স্মৃূতিতে রয়ে যায় গুস্তাখিতে…
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..