প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
ক) ফেং শুই
বছরের পর বছর পার।একবগ্গা ঘুরতে থাকা সালতামামি…
উইচিড়ির মত দু-মুখো গর্তে বাস
নিজস্ব কিছু না থাকলেই আত্মকেন্দ্রিক হয়ে ওঠা কেবল
ক্ষয় না বিপর্যয়
দেখাবে সময়
অগত্যা নেগেটিভিটি তাড়াতে ফেং শুই য়ের দ্বারস্থ হওয়া …
খ) বৃষ্টিলগ্না
অত;পর জাতিকার বৃষ্টিলগ্ন…
বৃষ্টির তোফা দু’ ফোঁটা ঝরলেই মনশান্ত ভাদ্রের খরায়।
ঘাসের ডগায় কর্পূর হয়ে ফোটে জল,
এই আমাদের সততা
আঙুলে আঙুল ছুঁয়ে গেলেই ভালোবাসা হয় ,এখনও
প্রেম বৃষ্টিনির্ভর
ছাতার আঙুলে জলের ফোঁটা আলপনা হয়ে গড়ায়
ছাদনাতলার দিকে…
পুরনো আসবাব দেখতে শিখিয়েছে আমাদের-
‘দেহ পট সনে নট সকলি হারায়’
হারায় না কিছুই, ম্লান থেকে যায় স্মৃতির সেভিংসে…
‘ম্লান’ শব্দটা সময় গেলে বোঝা যায়
কতটা যুতসই।
কাঠটগরের গাছটায় কিছু ফুল গোছায় গোছায় এখনও
কিন্তু আর কতদিন?
আছে,নেই
এই অভাব
পুরুষানুক্রমে যায়….
তীব্র কম্পন ছড়ায় মৃদু সন্ত্রাসে ডানাওয়ালা সমস্ত রাত্রিচর ,
একটি ঘেয়ো কুকুর মতান্তরে মানুষের মতই কান্নায় কাঁপায় রাত
কাঁপে বোকার হৃদয়
পারঘাটায় কাঁপে একা নৌকা ,খুলে রাখা যোগাযোগ।
মৃতের কাঁপন আবরণের মাঝামাঝি এসে
একটি ভারী ট্রাক ভেঙে দিয়ে যায় সকল রকম মৌন রাতপ্রক্রিয়া।
একসময়
ভুল হাতের স্পর্শ-কাঁপন
স্মৃূতিতে রয়ে যায় গুস্তাখিতে…
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..