ঝরা পাতা
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..
গভীর এবং গাভী- দুটোই গুরুগম্ভীর আওয়াজ তোলে।
যেন খিলান আড়ালে আবক্ষ প্রহরী।
অদৃশ্য থেকেই কেউ ডাকল
শ্রাবণ
একা করুণ দলছুট শাবক হাতিটির মত
এক ঝাঁক বৃষ্টি ছিটিয়ে গেল
এও এক প্রিয় সিঞ্চনের খেলা
প্রাচীন যুদ্ধবাজদের বর্ষণের রীতি
এ আর্দ্রতারও প্রয়োজন ছিল বড়
জলসংকটে ভুগছে ঋতু
আমলকি বনের হাহাকারে কিছুটা তো দিয়ে গেল
আদরশালীনতা
পাখিরা ঠোঁটে করে নিয়ে এল অহীরা গান।
কল্পনার সূত্রে বহুদূর থেকে জেগে ওঠে কংসাবতী নদী এক;
মাতম নেমে আসে তারার রাজ্যে,
ভাঙ্গা দীপাবলী
রাতকে সূচিত করেছি নেভানো বাতিতে,
দীর্ঘতম পিপাসার মত দূরত্বের রেলপথ, প্রেম ছটফটায়।
চাইনিজ ইঙ্কের নকশা থেকে হাত সরে যায় কবিতার দিকে,
মুদ্রাদোষে
শব্দ সাজাই
কাঁটাছেঁড়া কথা সব লেখা যায় না।
(১)
বৃষ্টি এক ময়নাতদন্তের নাম!
জলের তোড়ে ভেসে আসা চটিটা তোমার ভেবে
বারবার মুখে করে নিয়ে আসছে বেয়াড়া কুকুরটা …
তুমিও কি ফেরত আসতে চাইছ
অন্যস্রোতে?
(২)
জলেডোবা পায়ের পাতার একাংশে
তোমারই অর্বাচীন ছোঁয়া…
স্মৃতিরা কিছু বলছে, খুব নিচু স্বরে
জলের ভেতর দুটো পেখমী মাছের গল্প হয় যেভাবে ।
বৃষ্টির পর মরচেরঙ সাঁকোটি এখনও
আমার পাশে
তোমাকেই বসাতে চাইছে।
না ঈশ্বর,না শয়তান
বৃষ্টি এক বহুল প্রচারিত শিরোনাম!
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..
স্মৃতি চাঁদের আজ দুঃখ পাবার কিছু নেই ! সবুজ পৃথিবীতে আজকের এই বিকেলে আকাশে উড়ে…..
দেবী না পরিণীতা রাতটা একা থাকে এবং নিঃসঙ্গ অন্ধকার মানে রাত; তাহলে অন্ধকার নিজেও একা…..
বিজয়ের সব মুহূর্তেই… তার অধিকার! কেন্দ্র হোক আর কেন্দ্রাতিগ বলের আসন; কেউকেউ বোরকায় রমনীয় সঙ্গানুসঙ্গের;…..