শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
খেলাপি জীবন
সবই স্মৃতির মত
অনবরত
সময়ের সাথে সাথে
রুপান্তরের বিবশ পথে
ক্রমাগত পিছু হটে
কালদীর্ণ দৃশ্যপটে
সেদিন নম্র স্রোতে থাকি
মনস্তাপের ক্রুটি-বিচ্যুতি
ভগ্নস্তূপে সোজাসুজি
দস্তাবেজে ছড়িয়ে দেয়
বর্ণময় যৌথ পুঁজি,
স্মৃতিভ্রংশ অবচেতনে
ভেসে চলে
খেলাপি জীবনের গহীনে
পিতৃ-প্রেম
একটা জীবন খুজি
পিতার মত সহজ-সরল,
স্বতোজ্জ্বল জীবনের সিঁড়ি
তুলে নেয় আনন্দে অবিরল
সময়ের দৃষ্টিজাল
অমৃত পুত্রের মত বিশাল
মৃত্যুর স্মৃতি ভুলে
ভালোবাসার আঙুলে
সরলরেখার ছুড়ে মারে
স্বপ্নমুখী প্রান্তরে
একটা জীবন
জলের মত সরল ;
প্রভুর সান্নিধ্যে অবিরল
কেবল পিতার লক্ষ্যে ছুটে
ভালোবাসার সুনীল করপুটে
বেঁচে আছি
বেঁচে আছি–
মাঝে মাঝে দারুণ লাগে,
সংশয়ের সাথে হেঁটে–
জ্বলন্ত সিগারেট ঠোঁটে
নিশ্চিত দৌড়াই
ইচ্ছের মাঠে–
ইচ্ছেমাফিক, অবিরত,
হারানোর ক্ষতি
না পাওয়ার ক্ষত
সব কিছু ফেলে–
বয়সের গন্ধ, আত্মার স্পন্দন
সোডিয়াম আলোতে
হেঁটে যাওয়া জীবন
অপেক্ষার বৃষ্টিতে ভেজে
ইচ্ছের ছায়া ছুঁয়ে
অবাক ঠিকানায়
দিয়ে যায়
স্মৃতির প্রাচীন কম্পন–
হারিয়ে যাওয়া
বিশ্বাসী কথোপকথন
মৌলিক ভুল
মনে পড়ে যায়,
বদলে যাবার চমৎকার
ইচ্ছেরা হারায়–
অনিচ্ছার ভেতর;
হারানো সব দীর্ঘশ্বাস
আর মানবিক প্রকাশ
হুলুস্থূল আটকায়
বিশুদ্ধ বসবাস
চাওয়ার দেয়ালে ফাটল
চকচকে উজ্জ্বল
বদলে যাওয়া দেখে
অপেক্ষারা শেখে—
আলোকবর্তিতার জীবন
যেন আমবস্যার ভেতর চন্দ্রগ্রহন—
তারপরও ইচ্ছেরা ঘুরে
ঐন্দ্রজালিক দৈবের চরাচরে
একটিবার ভুল করে
শুদ্ধতা যদি আসে
মৌলিক ভুলের ভেতরে
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..