শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
চিল্কাতে চিল্কাতে জিগোলো
একটা কামরা
চুল মাত্রেই খুলে দিল চাষা চা
এই বোধহয় লোল লোল উঠলেন
নামলেন
টিপে দিলেন রাজআঁশ আমার নিপাট ভদ্রে
তখনও ঘুমিয়ে উড়তেছিল
একটু পুঁটি গাছ নাড়াই কিলো
মৌ ভর্তি আপেলে জিভে জিভে জাগলেন
বলতে চেয়েও বললেন অগুনতি হীরাবেন
ওই শাড়ি শাড়ি গুঁড়ো রাতে
এসেছিলা জানতেন ফালি ফালি পালিতে
অগুনতি টক টকে ঘন ঘন বসে
এই শরৎ ক্লীব নেশা ওর
নবো নবো বাইটো ক্যাফে
শুনিলাম সড়কে
প্রত্যেকটা সবজির নিহিত রিহ্যাবে
সত্যি জানতেন ফিটকরি
এই দরাদর বাইকে
আরো আরো সাঁতরে
ক্ষণিকের আরোপে ঢেলে দে
ভূমিষ্ঠ সুষুম্না
ওই ভূগর্ভস্থ মোহন জাগলে…
ভাওয়েলের মনস্তাপ মুছে দিলে উড়ে আসে হি হাওয়া
চোখটার
আর লুকটার
বাহুদোরে
এলোমেলো তুলে তুলে
এক হাতল টাগরা
মেয়েটা ফোর ছাড়াই
খেয়ে নিল হরফেনে
একটি জমানো একটা…
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..