হাল
সুখানুভূতি সুখানুভূতি মেরে এনেছে।মাল খাওয়ার পরে। এদিকে টাল খাচ্ছে হাওয়া।উড়ে যাচ্ছে আমপাতা।ইমামবড়ার ভক্তিপূর্ণ আবহাওয়া। আমরা…..
খুব আড়ালে ভাঙছি ভীষণ আমি
ভাঙে যেমন নদীর কোনো তীর,
উজান স্রোতে উল্টা মাঝির বাও
স্রোতের মেজাজ ভয়াল গম্ভীর।
তুমি কি আর ভাঙনটাকে দেখো
তুমি দেখো, সফেদ কাশের ফুল,
অগোচরে বাড়ছে শরীর নদীর
যাচ্ছে সরে পায়ের নিচের কুল।
খুব আড়ালে ভাঙছি ভীষণ আমি
ভাঙতে ভাঙতে বিলীন পাড়ের রেখা,
এখন যেথায় তোমার পায়ের ধুলি
কাল যাবে না হয়তোবা আর দেখা।
ওই যে দেখো ভাঙছি আমি একা…
ভীষণ সবুজ এবং অবুঝ সত্য বলি
তোমার চাবার ধরণটা যে মনোপলি,
জোরের সাথে দখল মেলে স্বভাবেতে
সমর্পণের অঞ্জলি চায় কাছে পেতে।
অভাব আছে বুঝতে দিলে পূরণ হবে
স্বভাবদোষের ভিখিরি যে ফেরত যাবে,
এরচেয়ে বেশি বলার আছে, বলো দেখি
দখল নেবার প্রবল প্রকাশ সবটা মেকি।
এটাই সঠিক, আবার তোমায় সত্য বলি
জোরের দখল এক রকমের মনোপলি,
মনোপলিতে মন মেলে না খেলা মেলে
জুয়ার দানে জীবন বাজি, যাচ্ছো খেলে।
কথা ছিলো, অনেক কথা জমিয়ে রাখা
কষ্ট আর আনন্দের গন্ধ মাখা,
এমন যদি ভেবে থাকো, গবেট তুমি
ঝড়ের সাথে যুঝতে থাকা মনোভূমি
তা ভাবে না।
প্রতীক্ষাতে রাতের প্রহর
হাতের মুঠোয় গ্লাসে জহর,
এমন করে ছাগলগুলো
ভেতর খালি বাইরে যাদের রাঙামুলো
সে হবে না।
আমি খানিক অন্যরকম
বুকের ভেতর গভীর জখম
দাফন করে কাফন গায়ে
ক্রোধের সুরে প্রলয় লয়ে
মাস্তি করি।
খানিকটা নয় অনেকখানি
জানি আমি ঠিকই জানি,
কতটা হয় ধ্বংসপ্রবণ
রামের চেয়ে বড় রাবণ
চলো মরি।
দিন বদলের চাঁদে তোমায় যাচ্ছি নিয়ে
মন বদলের ফাঁদে তোমার পড়তে গিয়ে
ঠিক বেঁচেছি অনেকটা ওই রাতের মতো
অ্যাফ্রোদিতির ভর করা সব বায়না যতো
ঘুমের পরী ঘুম পাড়িয়ে ঠিক বাঁচিয়ে দিলো
শরীর খুলে নিয়ে যাবার যে ভয়টা ছিলো
মৃতদেহের তরে অনীহাটা সব মেনকার
দেহের খোলে মনটা বাঁচে ঠিক যেনো কার
সেতো আমিই গেলাম বেঁচে অন্যরকম
মনের মাঝে রইলো তবু বাঁচার জখম!
সুখানুভূতি সুখানুভূতি মেরে এনেছে।মাল খাওয়ার পরে। এদিকে টাল খাচ্ছে হাওয়া।উড়ে যাচ্ছে আমপাতা।ইমামবড়ার ভক্তিপূর্ণ আবহাওয়া। আমরা…..
আমার ধ্বসে যাওয়া কাদামাটি দিয়ে তুমি গড়ে নিলে তোমার নতুন ঘরের স্তম্ভ আমার স্বপ্নের…..
নিজেদের ভেঙে পড়া ঝনঝনানি শব্দে প্রতিটি ভোর হয়। ভাঙা টুকরোগুলো নতুন অবয়বে জুড়ে দেয়ার…..
অচেনা আমি হতাশার নোনাজল ঢেউ খেলে হৃদয়ের আঙিনায়। ভাঙনের সুর মাতাল অগ্নি ঝরা সায়াহ্নে আঁধার…..