প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
মুখোমুখি দাঁড়াতে হয়; পিছনে
ফেলে এসেছি গোপন কিছু সংকেত…
মুখরোচক গল্প দূরত্ব মাপে
বিনির্মাণ বিনির্মাণ কলরবে
পেরিয়ে যাচ্ছি আগদুয়ার—
হে ঈশ্বর রক্ষা করো এবারের মতো
নিজের জন্য চাইবার নেই কিছুই
মন খারাপের স্লোগান শুনছি
প্রতিটি মুহূর্তে।
পিছনে মায়াবী প্রলোভন
সামনে ছুঁড়ছি উড়ন্ত চুম্বন
সর্বহারার দলে নাম লিখি নি
নীরবতা…
স্থবির আবেশ…
সবকিছুর আড়ালে হাসে মৌন মুখ।
রোজ হেরে যাওয়া দেখি,
বোহেমিয়ান জীবন বয়ে যায় ধূধূ মরুতে
উত্তপ্ত সময় কেবলই ঝাপসা হয়
নির্বাক জীবন— বাউলিয়ানা আবেশ
ছুড়ে ফেলে দিচ্ছি মিথ্যে মায়াজাল।
নীরবতা আঁকতে আঁকতে ক্লান্ত, বিভ্রান্ত
সময় পাড়ি দিয়ে যাচ্ছে আগামীর পথে
চলমান কিন্তু ধীর, অগ্রসরমান—
পথে প্রান্তরে মুছে যায় জীবনের আয়োজন।
ভুলের ইতিবৃত্ত পেরিয়ে যাচ্ছি অবহেলায়
মূর্ছনা থেমে গেলে ঝাপসা হয় দৃশ্যপট
ক্লান্তি লিখে রাখে জীবনের কালো অধ্যায়
ভুলপ্রেমে বিনিময় হয় সুখ, শখ, আহ্লাদ।
মুসাফির জীবন গল্পকথক হয় কেবল
নির্বিকার সময় কথা বলে—
অবিধানে লিখে রাখি সমূহ পতন।
প্রতিমুহূর্তে জীবন লিখতে ব্যস্ত,
কলমের ধার কমে শূন্যাঙ্কের সমীকরণে
তবুও কিছু ছাইপাঁশ থাকে অবশিষ্ট
প্রণয়ের ধার কমে যেন গড়ের মাঠ,
ধূধূ প্রান্তরে কেবলই ঝাপসা চোখ
বিমূর্ত দৃশ্যগুলো পেরিয়ে যাচ্ছি
খেলাঘর ভাঙলে আমিও মুসাফির।
ভুল নামতায় মিলিয়ে নিচ্ছি অংক
বিকচ্ছি হাওয়ায় চিড়চিড়ে অনুভব
ভুলের পারদে মেপে নিচ্ছি তাপমাত্রা
জ্বরের ঘোরে গল্প দেখতে অন্যরকম
মূলপর্ব থেকে চোখ সরে মৃদু বাতাসে
পার্শ্বচরিত্রে শুধু উপচে পড়া স্রোত
শেষের পরে থেকে যায় ছায়ারোদ
নিজের বিসর্জন আঁকতে পেরোই
চেনা উঠোন, অন্যসীমান্তে
তীর্থের কাক জীবন লিখতে ব্যস্ত।
কিছু সময় মৌন মুহূর্ত আঁকা যায়।
কালির সন্নিবেশে বয়ে যাক অসময়ের হাওয়া
উচ্ছন্নে যাওয়া মানুষগুলো ফিরে আসুক
ভ্রান্তি লুকনো দৃশ্যগুলো তারিয়ে দেখি
মায়ার প্রাচীর টেনে মিথ্যে গল্প সাজাই
নীরবতাকে ভাষায় ফেলে কুড়চ্ছি স্মৃতি
বিরামহীন সময় দৌড়ে যায়— গেটলক…
ফাঁকা রাস্তায় জমে আছে গল্পের মশলা
উড়িয়ে দিয়ে যেতে পারি পুরনো অধ্যায়
বইয়ের পাতায় লিখে রাখা অজস্র গল্পের শুরু
নির্বাক সময়টুকু চুপচাপ লিখছে আমাকে
নিজেকে নিয়ে ভাববার অবকাশ রাখছি না
পথের গল্প জানা হবে না তৃতীয় পক্ষের
সন্ধিচুক্তির মেয়াদ শেষেও নেই উত্তাপ
কাছে আসাটুকু মিলায় অসময়ের প্রলাপে।
পথ জানে দূরত্বের আদিবিন্দু সব এক
যেটুকু দৃশ্যমান তার কিছুটা মিলিয়ে যাবে,
বিষণ্ণতার রিংটোন বাজবে দুপুরের বেহালায়
নীরবতায় পড়ে রইবে তিনপ্রহরের নির্জনতা
উপচে পড়া ভিড়, গল্পের মতো আগায় সংলাপ
দ্বিপ্রহরের নামতা গুণে নিঃসঙ্গ ক্যাকটাস,
জ্যামিতিক নিয়মে অপেক্ষায় অলিখিত সম্ভাবনা
অলৌকিক কোনও বার্তার অপেক্ষায় থাকে
মুখোশ—
নীরবতা—
পরিণতি—
সবকিছুর আড়াল শিখছে তৃতীয় পক্ষ।
জটিল কোনও অংক শেষে মিলেছে হিসাব
পাখিরা ফিরে আসে রিক্তভরা সময়ে
সর্বহারা মানুষ তখনো মননে আঁকে শরীর।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..