হাল
সুখানুভূতি সুখানুভূতি মেরে এনেছে।মাল খাওয়ার পরে। এদিকে টাল খাচ্ছে হাওয়া।উড়ে যাচ্ছে আমপাতা।ইমামবড়ার ভক্তিপূর্ণ আবহাওয়া। আমরা…..
(কবি রফিক আজাদ স্মরণে)
চুমুর বিজ্ঞাপনেও যাকে ভালোবাসি
ভাতের আলিঙ্গনেও তাকে ভালোবাসি
ভালোবাসি মদ্যপানে
রফিক আজাদ সে কথা কি জানে?
ভালোবাসা মানে দুজনের পাগলামী
হারামজাদারা আজও রইল হারামী!
অসম্ভবের পায়ে যে শিকল বাঁধানো
সশস্ত্র সুন্দর তার প্রেমের কবিতা জানো?
পাগলা গারদ থেকে প্রেমিকাকে চিঠি
লিখেছে কোন সে কবি গুটিগুটি?
তাকে নিয়ে আজ সিকি
অঙ্গীকারের কবিতা লিখি
তবু কেউ কেউ পোষে বেশ্যার বিড়াল
বাংলাদেশ-এর তলপেটে
ছিনাল রমনী তারা খাচ্ছে জিভ চেটে!
বৃষ্টি দিনে চাষের কথা মনে পড়ে
মই দিয়ে সমান করা- ভুঁইয়ের উঁচু-নিচু বুক
আরো কতো কায়দা-কানুন
ভেজা শরীরের ওমে কেপে তোলে ঠোঁট
মানকচুর পাতার নিচে আমাদের নাবালেগ ইন্দ্রিয়
শামুকের জিহবার মতো তুমি আমার উপর হেঁটে গেলে!
বৃষ্টিবেলায় বেরিয়ে পড়েছি স্টেশনের দিকে
সারাদিনের জড়ো করা বৃষ্টি নিয়ে ভিজবো
স্মৃতির ওপাশ থেকে কার আঙুল
নাড়ছে যেন খুনসুটির রুমাল
পাথরকুচির গাঢ় পাতার করতলে
চিকচিক করছে জমানো দিনের শৈশব
হাঁসের পাতলা হলুদ ঠোঁট-খুচে খুচে খাচ্ছে
প্রকৃতির লম্বা-সরু লাঙল!
গমবনে মানুষ হলাম- আমি ভেতোশাক
আকাশ উত্তীর্ণ হয়ে বুঝি
ভুলে গেছি- মাটিবর্তী মানুষের গান!
বেলেশাকের কথায় ধরো-
নিজেকে বিছিয়ে- মাটির বিছানা
ভালোবাসি থানকুনিপাতা
তবুও বন্ধুরা হলো- শিয়ালকাটা!
হাঁটি- জাজিমের মতো রক্তিম আকাশ
মুখস্ত করি সান্ধ্যকালীন গাভীন গমক্ষেত!
সুখানুভূতি সুখানুভূতি মেরে এনেছে।মাল খাওয়ার পরে। এদিকে টাল খাচ্ছে হাওয়া।উড়ে যাচ্ছে আমপাতা।ইমামবড়ার ভক্তিপূর্ণ আবহাওয়া। আমরা…..
আমার ধ্বসে যাওয়া কাদামাটি দিয়ে তুমি গড়ে নিলে তোমার নতুন ঘরের স্তম্ভ আমার স্বপ্নের…..
নিজেদের ভেঙে পড়া ঝনঝনানি শব্দে প্রতিটি ভোর হয়। ভাঙা টুকরোগুলো নতুন অবয়বে জুড়ে দেয়ার…..
অচেনা আমি হতাশার নোনাজল ঢেউ খেলে হৃদয়ের আঙিনায়। ভাঙনের সুর মাতাল অগ্নি ঝরা সায়াহ্নে আঁধার…..