শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
এবার জলপ্রপাতের নীচে দাঁড়িয়ে
ঋক স্বরে করে চলেছি মানব বন্দনা
চিৎকার করে বলেছি যে ঈশ্বর নেই,
যদিও সেই ঈশ্বরই
কোন এক হৃদয়ের অতল থেকে
এক নারীকে এঁকে বললেন
তাকে ভালবাসো।
নারী,
যার পূর্ণতায় কম্পিত, শিহরিত হবে আস্ত এক পাহাড়।
ভালোবাসলে নারীরা হয়ে যায় ষোড়শী নদী
পুরুষেরা জ্বলন্ত কাঠ
খাণ্ডব দহন সেরে এগিয়ে দেই বুক
সাপের ছোবলে ছিল বিষ। কিংশুক নীল
গাছের শিকড়ে ছিল তৃষ্ণা। কৃষ্ণচূড়া লাল
ছোবল খেতে খেতে ছোবল খেতে খেতে
বুক ভরে ওঠে নীল অপরাজিতায়
আজ তোমার রাঙা হাত মাটি মাখা
কপালের লাল টিপ, আলতা রাঙা পা
নীল পেড়ে শাড়ীর আঁচলে জড়ানো এক তুমি
দক্ষিণের জানালায় দাড়িয়ে থাকা সেই তুমি
বাতাসে ঢেউ খেলানো তোমার চুল
উঠোন জুড়ে ছড়িয়ে থাকা ধুলোয়
তোমার গভীর পায়ের ছাপ
অপরূপ এক আত্মবিশ্বাসের ইমন জাল বোনে
বাতাসে তখনও তোমার জুঁই মাখা গন্ধ
একটি পাখি,
পৃথিবীর সব অলিন্দ চিনে নিয়ে
ফিরে আসে নীড়ে
আর তুমি?
আমার অপরাজিতা
সূর্য চেন তুমি?
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..