প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
এবার জলপ্রপাতের নীচে দাঁড়িয়ে
ঋক স্বরে করে চলেছি মানব বন্দনা
চিৎকার করে বলেছি যে ঈশ্বর নেই,
যদিও সেই ঈশ্বরই
কোন এক হৃদয়ের অতল থেকে
এক নারীকে এঁকে বললেন
তাকে ভালবাসো।
নারী,
যার পূর্ণতায় কম্পিত, শিহরিত হবে আস্ত এক পাহাড়।
ভালোবাসলে নারীরা হয়ে যায় ষোড়শী নদী
পুরুষেরা জ্বলন্ত কাঠ
খাণ্ডব দহন সেরে এগিয়ে দেই বুক
সাপের ছোবলে ছিল বিষ। কিংশুক নীল
গাছের শিকড়ে ছিল তৃষ্ণা। কৃষ্ণচূড়া লাল
ছোবল খেতে খেতে ছোবল খেতে খেতে
বুক ভরে ওঠে নীল অপরাজিতায়
আজ তোমার রাঙা হাত মাটি মাখা
কপালের লাল টিপ, আলতা রাঙা পা
নীল পেড়ে শাড়ীর আঁচলে জড়ানো এক তুমি
দক্ষিণের জানালায় দাড়িয়ে থাকা সেই তুমি
বাতাসে ঢেউ খেলানো তোমার চুল
উঠোন জুড়ে ছড়িয়ে থাকা ধুলোয়
তোমার গভীর পায়ের ছাপ
অপরূপ এক আত্মবিশ্বাসের ইমন জাল বোনে
বাতাসে তখনও তোমার জুঁই মাখা গন্ধ
একটি পাখি,
পৃথিবীর সব অলিন্দ চিনে নিয়ে
ফিরে আসে নীড়ে
আর তুমি?
আমার অপরাজিতা
সূর্য চেন তুমি?
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..