ঝরা শিউলি
এক মেয়েটা মুঠো মুঠো জ্যোৎস্না কুড়িয়ে অপরের মুখমন্ডলে চাঁদ দেখত। মানুষের উপকার করার ক্ষেত্রে,…..
ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে। দ্যা ওয়েস্টিনের সুইমিংপুলের জল ছুঁয়ে ভিজছে গল্প। কাব্য বসে আছে একটু দূরে ছাতার নীচে। গল্প বার কয়েক কাব্যকে ভিজতে সেধেছে। কিন্তু কাব্য বিশেষ আগ্রহ দেখায়নি বলে গল্প একাই ভিজতে শুরু করেছে। হোটেলের কর্মচারী এক মগ চা দিয়ে গেল কাব্যের হাতে। গল্প ভেজা শরীর নিয়ে সুইমিংপুলের জল থেকে উঠে কাব্যের কাছে এসে দাঁড়াল।
কাব্যের হাত থেকে চায়ের মগ নিয়ে বৃষ্টির দিকে বাড়িয়ে ধরে বলল,
“এক দেশে এক গল্প আছে। সে গল্পের নায়ক ভীষণ ভুড়ভুড়ে-রস-কষ-হীন কাব্য।”
“তাই বুঝি!”
কাব্য বলল মৃদু হেসে।
গল্প বৃষ্টি মাখা চায়ের মগ হাতে নিয়ে কাব্যের পাশে বসল গা ঘেঁষে।
কাব্যের ঠোঁটের কাছে চায়ের মগ এনে ফিসফিস করে বলল,
“তাই তো! বৃষ্টিতে তো ভিজলে না তাই বৃষ্টি মাখা চা’য়ে ঠোঁট ভেজাও।”
গল্প হেসে উঠল হা হা করে।
কাব্যের কি যেন হল সেই হাসির মদিরতায়।
কাব্য হঠাৎই গল্পকে বুকের কাছে টেনে নিল। গল্পের হাত থেকে খসে গেল বৃষ্টি মাখা চা সমেত মগ সুইমিংপুলের জলে। কাব্য গল্পের কপালে ঠোঁট ছোয়ালো গভীর নিঃশ্বাসের আনাগোনা আদরে। একটু একটু করে সে ঠোঁট নেমে এল গল্পের চোখের পাতা বেয়ে ঠোঁটের কোন ছুঁয়ে চিবুকে।
চোখে অদ্ভুত আমন্ত্রণের হাসির ছটা ছিটিয়ে কাব্য বলল,
“গল্পের নায়ক সত্যিই ভীষণ ভুড়ভুড়ে রস-কষ-হীন। তাই না?”
গল্প ধরা গলায় বলল,
“তাই—ই—তো—!”
কাব্য ছাতার নীচ থেকে খোলা আকাশের নীচে পা রেখে দাঁড়াল। গল্পকে টেনে নিল হাত বাড়িয়ে নিজের দিকে।
গল্পের ভেজা চুলের ঘ্রাণে নাক ডুবিয়ে বলল,
“চল ভিজি বৃষ্টিতে।”
এক মেয়েটা মুঠো মুঠো জ্যোৎস্না কুড়িয়ে অপরের মুখমন্ডলে চাঁদ দেখত। মানুষের উপকার করার ক্ষেত্রে,…..
শেষ থেকে শুরু। আমি রজকিনী রামী,ধোপার বংশে জন্ম আমার।ঘাটে সখিদের সঙ্গে কাপড় কাচি। একাজটা আমি…..
মালঞ্চার পথে ভোরবেলা। সূর্য সবে উঠছিল। বৈশালী দূর থেকে দেখতে পেল,বুনিয়াদপুর বাসস্ট্যান্ডে বালুরঘাটের দিকে মুখ…..
আমার বাবা ছিলেন অত্যন্ত সাহসী একজন লড়াকু মনের মানুষ।শত অভাব অভিযোগেও তাকে কোনোদিন ভেঙ্গে…..