প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
একদিন অত্যন্ত নিপুণভাবে শিরশ্ছেদ করা হবে তোমার।
টেরও পাবে না, মরছ! তখনো স্তব্ধ শালবনে আগের মতো
রয়ে যাবে পুষ্প ও নির্জন প্রশ্নেরা। গানের মধ্য দিয়ে হয়ত কেউ
পৌঁছবে কোনো সাংচুয়ারিতে। চারিদিকে, নব নব খুলির মিউজিয়াম।
নব নব নররাক্ষসের মুখ রইবে অটুট।
২.
লৌহজং। লৌহজং। পৃথিবীতে স্টেশন লুপ্ত হয়, কেউ কেউ পায় তবু আধারের রঙ। লৌহজং। রাত রাত লৌহ চুরি যায়, আকাশে ছায়া ফেলে ঘুমায় নীল সঙ। লৌহজং।
৩.
মনে করো কোনো লালিমাস্পৃষ্ট ঘড়ির নগ্নতা ঢেকে দিয়েছিল
রম্যপাহাড়ের যত ছায়াবাজি, আলোর মেধাবী খিলান।
কবুতরেরা এসব দেখে বা না দেখে খুঁটে চলে ভূতগ্রস্ত শর্ষেদানা,
তুতেনখামেনের সমাধিতে ফেরার আগে, এরাও কি কিছুটা
যৌনতার উপাসক!
ক্ষমতার রহস্য অথবা মস্করা সবখানে বাঘের থাবার মতো
গুটানো আছে। এই তার ভাষা, আহ্লাদ। ওদিকে ঘড়ির নগ্নতা নিয়ে
আহ্লাদিত হয় সারারাত জামিরের বন।
৪.
এখন রাত ক্রমে হেঁয়ালি ও বিশ্লেষণ-মুখর,
নীলবর্ণ পুঁথিখানি খোলা পড়ে আছে।
তুমি চলে যাবে ক্ষারজ্যোৎস্নায়
হরিণাভা দেখা দেবার কিছু আগে।
এসো আবার, যেমন চেয়েছ প্যারাফিন লণ্ঠন
আর শিখিপাখা রাখব প্রস্তুত।
৫.
একদিন জেগেছ মেঘমল্লার শুনে। ভেবেছ, ধ্বনির একটি দিক
অন্ধকার, মাঝে পাতালের সিঁড়ি, মীনঘর, আরেক দিকে
সমুদ্রবিস্তার। যে তুমি ছিলে পাখি, ঈগল-রানি, মাথাটুকু
ধূপছায়া ঘেরা, ডুমুরের বনে লুকিয়ে রেখেছ দৈববাণী।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..