শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
একেকটি পরিণাম মুছে ফেলে
চলে যেতে হয় প্রস্থানের দিকে।
তীক্ষ্ণ পেন্সিলে আঁকা
রত্নকোষাগারে যাবার সাতটি পথ
অনন্ত রাবারে মুছে, পিছু ও টান ফেলে
আমিও মাঝে মাঝে যাই,
দেখি পুড়ছে পুণ্যনৌকাগুলি
আর একান্তে তিক্ত বীণা,
দেখি বলরামের মুখ থেকে নির্গত হয়ে
সহস্রফণা অজগর সমুদ্রে চলেছে।
(Solitude is a true elixir)
এই রাইশর্ষের ক্ষেত গোধূমের উপেক্ষারেখা ধরে
চলে গেছে সরীসৃপের দেশে। তুমি সেখানেই রয়ে যাবে
বলে ভাবো, হালকা বেগুনি রঙের মেঘ যেখানে
এক অনন্ত-বাহু প্রেতের শরীর ঢেকে দিতে থাকে। ভালো থেকো,
বিদায়, এখন আমায় একা সামলাতে হবে বিষ পিঁপড়েদের।
তারপর আমিও ছেড়ে যাব এই পেখমের বিশ্বলোক।
আমরা হলাম সাইবার-ঘুঘু এক একজন। ইদানীং যখন বাঁশঝাড়ে মরতে চায় চাঁদ, আমরা দৌড়ে আসি। তর্ক ও করতালির মধ্যে একটি ময়ূর মেলে ধরে তার পেখম। আমি মুখ ফসকে আরও একবার বলে উঠি:
কিমিদম!
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..