প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
যদি আমি উত্তীর্ণ হতে না পারি তবু এই বনপথ,
আর অজস্র পেখম, আগের মতো প্রজ্ঞাপূর্ণ রয়ে যাবে।
আজ পাখিদের শব পড়ে আছে মাঠে, এই মাঠ
যে-কোনো স্বপ্নকে ঝরাপাতা হতে দেয়। একটি ধুলোর বাক্স
আমি তবু অন্য পৃথিবীর দিকে টেনে নিয়ে চলি।
সেখানে কী কী উৎকীর্ণ আছে, কী কী শব্দ, কফিন,
হয়ত জেনে উঠব একদিন। কোনো ছিন্ন মুণ্ডুর
অনর্গল হাসি তাড়া করবে তখনো।
কোথাও না কোথাও জায়মান হচ্ছে ভবঘুরেদের পৃথিবী।
মৌমাছিরা প্রবেশমাত্র উন্মাদ সেখানে। অনেক গিরিমল্লিকা
প্রকৃত অনিশ্চয়তার নিশ্চয়তা দিচ্ছে। তুমি যাবে?
এই তো সুযোগ, শূন্যতা কেনাবেচায় আরো পারদর্শী
হয়ে ওঠার। অবচেতনার পাখি হয়ে ওঠার। আশা করি
এবার ঘুম থেকে জেগেই খেয়ে ফেলতে পারবে সূর্য।
তারপর আরেকটা সূর্যের থালায় বসে থাকবে চুপচাপ।
কিছু লিখতে ইচ্ছে করবে তখন, ভাষায় মেশানো ড্রাগ
ছুঁয়ে দেখতে চাইবে যথার্থ এক শিল্পযোদ্ধার মতো।
উড়াই নি ফুর্তির পায়রা। দুলি নি হ্যামকে। আমার জন্যে নয়
ক্ষীরকদম। শুধু হাউই ছুটে যাওয়া দেখি, আর, কাছে কাছে ঘুরছে
একটি মোরগফুল। দাঁড়ের ময়না বলে উঠল সহসা,’অনিশ্চিত!অনিশ্চিত!…
ডায়েরিতে টুকে রাখলাম সেই নির্দেশ, এই তোমার মুকুল-রাঙানো পৃথিবী
পার হও, ঘুম ঘুম যত শব্দার্থ, ছোট ছোট পদক্ষেপে পার হয়ে যাও—
কখনো খুঁজি নি কোনো সংজ্ঞা। সন্ধ্যার ধূপছায়া ঝুঁকে আছে
এই সুফি-রাস্তার ওপর। আমি রক্ষা করে চলি নিচু কোনো সুর।
আরও অনন্ত কোনো পুস্তক আর অন্ধকারে প্রস্থান, যেখানে কবিতা
ও বাঘিনী। নোনা হাওয়া ক্রমে ক্ষইয়ে দিচ্ছে সমস্ত মুখরতা।
কোনো তত্ত্বনির্ণয় করি নি। শুধু কোনো ক্লাউন যখন গুটিয়ে নেয় তার
পেখম, তার ইশারার ছন্দ, চাবুক, ঝুড়িভর্তি ডুমুর বয়ে নিতে থাকি।
তার অর্ধউচ্চারিত পঙক্তিমালা আমারই, আমাতে বিলীন হতে দেই
তার মৃত্যুরঙিন অবয়ব।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..