প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
কেন এলে তুমি?
চৈত্র শেষের বিদায়ী বেলায়।
ঝরাপাতার শূন্যতা ছুঁয়েছে যে হৃদয়,
কেন বিঁধলে তাকে নিপুণ নিশানায়?
আমি তো ভুলতেই পারি,
নিত্যদিনের হিসেব নিকেষ।
ডিঙোতেই পারি গণ্ডী আমার,
ভাঙতেই পারি বিধিনিষেধ।
তুমি কি পারবে বাঁধতে আমায়?
কিশলয়ের হিল্লোলে।
পারবে কি দিতে মুক্ত উড়ান?
তোমার আকাশ হৃদয় জুড়ে।
ছুঁতে চাই তোমায়,
চোখ থেকে ঠোঁট, ঠোঁট থেকে কাঁধ,
বেহিসেবী আলতো ছোঁয়ায়।
নিজেকে চাই হারাতে,
তোমার বুকের উষ্ণতায়।
পারবে কি বাঁধতে আমায়?
দখিন হাওয়ার উচ্ছ্বাসে।
যদি পারো, তবে বোলো।
ধরবো হাত, কাঁধেতে রাখবো মাথা,
ভুলে গিয়ে বর্তমানের পাকদণ্ডীর বিষন্নতা।
“জিঙ্গল বেল জিঙ্গল বেল
জিঙ্গল অল দ্য ওয়ে ”
মিঠে রোদের নরম দুপুর
আলোর সন্ধ্যা ছুঁয়ে।
ঝকঝকে এক তারার আলোয়
ছোট্ট যিশু হাসে,
মাতা মেরীর শান্ত রূপটি
রয়েছে তার পাশে।
সান্তা ক্লজের ইচ্ছে থলির
উপহারের বোঝা,
রঙিন ফিতের মোড়ক ভরা
মন ভোলানো মজা।
আলোয় ভাসে শহর আমার
রঙীন হলো মন,
ছোট্ট যিশু অবাক চোখে
দেখছে সারাক্ষণ।
দেয়নি কেউ নতুন জামা
ফুটপাতের এক খোপে,
শীতের রাতে কুঁকড়ে যিশু
খিদের জ্বালা চাপে।
কাঁটার মুকুট ক্রুস বিদ্ধ
নত মুখ যিশু,
ক্যারল গানে সুর তোলে কোনো
পুতুল পুতুল যিশু।
সান্তা সাজা যিশুর পাশে
কচি হাতের মোড়ক।
ধনী যিশুর দান লুফে
আস্তাকুড়ের কোরক।
আজ আমি ভিজে শালিখ
তোমার আগল বন্দী,
চোখ বুজে অপেক্ষায়
দেহের অন্ধিসন্ধি।
বৃষ্টি ফোঁটায় ঝরে পড়ো
আমার শরীর জুড়ে,
অবুঝ ভিজে উষ্ণতায়
মাতাল হাওয়ার ঘোরে।
বৃষ্টি ভিজে সন্ধ্যা নামে
ভিজছে নিয়ন আলো,
মোমের আলোয় আজ
নগ্ন আগুন জ্বালো।
আরব কন্যা হব আমি
তোমার শরীর জুড়ে,
লিখবো নতুন রূপকথা
আগামী এক ভোরে।
মন কুঠুরির তাকে
আমার কবিতা নিভৃত খাতার
একটুখানি সুখ,
খাতার পাতা দেখেনি এখনো
ছাপাখানার মুখ।
বন্ধ ঘরের টুকরো আকাশ
লেখার খাতাখানি,
মেঘলা দিনের একলা দুপুরে
ভিজে অভিমানী।
সাজানো কথারা তুচ্ছ অতি
নেহাত্ শুধুই পদ্য,
টলোমলো করে হামাগুড়ি দেয়
ফুটেছে কথা সদ্য।
কলম আমার হারায় কথা
ব্যস্ত সময় বাঁকে,
লেখার খাতায় ধুলো জমা পড়ে
মন কুঠুরির তাকে।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..