প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
(এক)
মন খারাপের রোদের মাঠে
কেউ ছিলো না-একলা আমি;
দিব্যি করে বলতো শুনি
এসেছিলি?
জোৎস্নাহীনা গহীন রাতেও
এক আঁজলা জলের ভিতর
কি করে যে সেঁধিয়ে গেলি
দেখতে পেলুম মুখচ্ছবি
চাঁদমুখো তুই বুঝলি না তো!
যাচ্ছিলি তাই দূর হতে আর
পিছ ডাকিনি-যাত্রা শুভ
ফিরবি না আর বললিনা তো;
মন খারাপের রোদের মাঠে
একলা আমি দাঁড়িয়ে যে রই
আসলি না তুই মন ভজাতে
আপন মনেই রইলি দূরে।
হাত দুটোকে আঁজলা করে
সহস্রবার জল তুলেছি যতন করে
চন্দ্রবদন আজও ভাসে
জানিস কি তুই?
মন খারাপের রোদের মাঠে
আসিস না তুই আগের মতোই
একলা আমি দাঁড়িয়ে সেথায়
মন বাড়িয়ে পথ পানে চাই
আসবি কি তুই??
(দুই)
মন খারাপের রোদের মাঠে
নয়ন মেলে দাঁড়িয়ে থেকে যুগান্তরে
দৃষ্টি আমার রং হারালো
চাঁদমুখী তুই জানলিনা তো!
এখন আমার ঝাপসা চোখে
কিসের যেন যন্ত্রণা হয়,
তাকাই যেদিক আকাশ পানে
পাইনা দেখা তারার জ্যোতি
মিটমিটিয়ে হারায় শুধু।
শঙ্খচিলের কান্না এখন
রাত বিরেতে আমায় জ্বালায়
জোৎস্না ভেজা মধ্যরাতে
করুণ সুরে গান গেয়ে যায় সাগর পাড়ে
শুনতে কি পাস?
নাইবা দিলি উজাড় করা মিষ্টি হাসি,
নিত্য কি আর চাইরে আমি
ওমের খেলা-ভোরের বেলা?
আছিস যেথায় স্বাতী হয়ে
থাকতে কে আর করছে বারণ,
ঈষৎ হেসে বাড়াস যদি অধর খানি
তাতেই আমার মন ভরে যায়
হোক না দূরের আকাশ হতে;
মন খারাপের রোদের মাঠে
এখন আমার দিন কাটে না
রাত কাটে না আগের মতোই
স্বাতী’র পানে চেয়ে চেয়ে
আঁখির কোনে মেঘ জমেছে।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..