শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
হা করে তাকিয়ে থাকে নামিদামি রেস্তোরাঁ, গলাকাটা বিল
উচ্চারণ করতে না করতেই ভালোবাসি
হাত পা ছড়িয়ে সামনে বসে পড়ে গিফট শপগুলো
রাতের পর রাত রাক্ষস চিবিয়ে খায় আমার পুষ্টিকর ঘুম
বলতে না বলতেই তোমাকে-ভালোবাসি
মোটেও মন টেকে না পড়াশুনায়, প্রার্থনায় বা প্রকৃতিপাঠে
আর কিসের প্রতিশোধ তুলে নেবে বলে ফোন কোম্পানীগুলো
দাঁত কটমট করে যখন তখন
কথা বলতে বলতে মুখকে নাকি বানিয়ে ছাড়বে সফেন সমুদ্র?
তেড়ে আসে আদিম অন্ধকার এবং রক্তপাতের ঢেউ
তোমাকে ভালোবাসি জানাতে না জানাতেই
শিঙ্গার সহিংসতায় তছনছ হতে থাকে আমার ধমনী ও ধরনী
বিছানা ব্যাকুল এখন-
জড়াতে আমাকে আলিঙ্গনে
কী জাদু বালিশের কমনীয়তায়
বলগ দেয়া ভাতের মত ফুটতে থাকে কম্বলের ওম
ঘুম ঘূর্ণিতে পড়ি টলেগলে
ক্লান্তি কব্জা করে চরকি চোখ
নিভে যাই, ফিউজবাল্প
জেগে থাকে ল্যাপটপ, নিউ ফাইল, ডেস্ক
আঁধারে অনন্তকাল
চমচমের চেয়ে মিষ্টি সৃজনশীল যত সৃষ্টি
মধুর তার চেয়ে
দরজা দৃষ্টি ছেয়ে
বউচি বউচি খেলা বালক- বালিকা বৃষ্টি।
তার চেয়ে অতিপ্রিয় জোছনা ভেজা গৃহ
বুক খোলা জানালায়
নিশাচরের হামলায়
আধোরাতে আকডুম বাকডুম করা শ্রেয়।
জড়ালে তুমি জামদানি বাতাসে কানাকানি
অরণ্যে কোলাহল
সাগরে কি কল্লোল
-হেই প্রিয়তা, ইউ আর মাই পিওর হানি।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..