আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
হা করে তাকিয়ে থাকে নামিদামি রেস্তোরাঁ, গলাকাটা বিল
উচ্চারণ করতে না করতেই ভালোবাসি
হাত পা ছড়িয়ে সামনে বসে পড়ে গিফট শপগুলো
রাতের পর রাত রাক্ষস চিবিয়ে খায় আমার পুষ্টিকর ঘুম
বলতে না বলতেই তোমাকে-ভালোবাসি
মোটেও মন টেকে না পড়াশুনায়, প্রার্থনায় বা প্রকৃতিপাঠে
আর কিসের প্রতিশোধ তুলে নেবে বলে ফোন কোম্পানীগুলো
দাঁত কটমট করে যখন তখন
কথা বলতে বলতে মুখকে নাকি বানিয়ে ছাড়বে সফেন সমুদ্র?
তেড়ে আসে আদিম অন্ধকার এবং রক্তপাতের ঢেউ
তোমাকে ভালোবাসি জানাতে না জানাতেই
শিঙ্গার সহিংসতায় তছনছ হতে থাকে আমার ধমনী ও ধরনী
বিছানা ব্যাকুল এখন-
জড়াতে আমাকে আলিঙ্গনে
কী জাদু বালিশের কমনীয়তায়
বলগ দেয়া ভাতের মত ফুটতে থাকে কম্বলের ওম
ঘুম ঘূর্ণিতে পড়ি টলেগলে
ক্লান্তি কব্জা করে চরকি চোখ
নিভে যাই, ফিউজবাল্প
জেগে থাকে ল্যাপটপ, নিউ ফাইল, ডেস্ক
আঁধারে অনন্তকাল
চমচমের চেয়ে মিষ্টি সৃজনশীল যত সৃষ্টি
মধুর তার চেয়ে
দরজা দৃষ্টি ছেয়ে
বউচি বউচি খেলা বালক- বালিকা বৃষ্টি।
তার চেয়ে অতিপ্রিয় জোছনা ভেজা গৃহ
বুক খোলা জানালায়
নিশাচরের হামলায়
আধোরাতে আকডুম বাকডুম করা শ্রেয়।
জড়ালে তুমি জামদানি বাতাসে কানাকানি
অরণ্যে কোলাহল
সাগরে কি কল্লোল
-হেই প্রিয়তা, ইউ আর মাই পিওর হানি।
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..