প্রেমিক
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
সারা বিশ্বে ছড়িয়ে আছে যত বাংলাভাষী
দূরত্ব হোক শুধু ভৌগলিক
গ্যাঁট হয়ে আছি আমরা সবার কাছাকাছি।
এই যে তুমি বাংলা পড়ছো
কতই না ভালবেসে
এক ভাঁড় চায়ে প্রেমে পড়েছিলে
একানিয়া লাগে চোখে আসে জল
বিদেশ বিভূঁই এসে।
আঙুল ছোঁয়াও, জল মুছে নাও
ডাঁটে এর কথা তুমি বাঙালী
মাটির ভাঁড়ে চা খাও।
সে ছিল মালী
নানা রঙের ফুলের মাঝে
সে যেন ফুলরাজ।
সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরে
গৃহদেবতার কাছে নতজানু
শূন্য হাতে।
একদিন সুবাসিত চাঁপা ফুলে
ম-ম বাগান।
ইচ্ছে হলো এক চাঁপা, অঞ্জলি দেবে
গৃহ দেবতার পায়ে।
না জানিয়ে আনে, এক চাঁপা
অঞ্জলি দেওয়ার আগেই,
হাত কাপে।
সে বেতনভোগী,
ছুটে যায় হকদার মনিবের কাছে
ঘাটমানা জোঢ়হাতে,
চাঁপা ফুল তুলে দেয়
মনিবের হাতে।
চাঁপা ফুলের খুশবু-
হাতে আর বাড়িময়
রয়ে গেলো চিরতরে।
বৃষ্টি চাইলেও, না চাওয়া
উটকো ঝড়,মেঘের বাহন
জানান দেয়- আসছে।
তার আসার আনন্দে
মোচড় দেওয়া শরীরের
কলকব্জা তরান্বিত।
বৃষ্টি পড়ে সশব্দে এজবেষ্টারের ছাদে
কানের দুলে সোহাগ ঝরে।
ফ্ল্যাট বাড়িতে বন্ধ দরজা, জানালায়
কোন মেঘে বৃষ্টি হলো
জানলো না কেউ।
গরম হাওয়া বন্ধ করে
শীততাপ নিয়ন্ত্রণে-
হারিয়ে যাচ্ছে তাপমান।
মেহনতি মানুষের হল্কা ঘাম
শোষনে বাতানুকূলে
হিসেব হয় দাম।
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..
স্মৃতি চাঁদের আজ দুঃখ পাবার কিছু নেই ! সবুজ পৃথিবীতে আজকের এই বিকেলে আকাশে উড়ে…..
দেবী না পরিণীতা রাতটা একা থাকে এবং নিঃসঙ্গ অন্ধকার মানে রাত; তাহলে অন্ধকার নিজেও একা…..