প্রেমিক
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
মুঠোবন্দী পর্নোগ্রাফি বিবেক নিরুদ্দেশ,
ডিপ্রেশনের খাস্তা খাবার আদিম রিপুর দেশ।
সস্তাদরে বিকোয় শরীর ভঙ্গী রকমারি,
চড়ছে পারদ শরীর জুড়ে, চাইযে একটি নারী।
আকণ্ঠ মদ গিললে পরে আরও বেসামাল,
নারী নয় চারপাশে দেখছো শুধুই “মাল”।
ডিপ্রেশনের খাস্তা খাবার, নারী শরীর পাতে,
নমাস অথবা সত্তর কিছুই যায় আসেনা তাতে।
ছুরি কাঁটায় খাবার কাটো চিবিয়ে করো শেষ,
পড়ে থাকা অবশিষ্টের মৃত্যু হলেই বেশ।
তাইতো প্রমাণ লোপাট করতে মৃত্যু উপহার,
পরের দিন হেড লাইনে জ্বলে মোমবাতি আবার।
দেখতে দেখতে ক্লান্ত চোখ এড়িয়ে যেতে চায়,
তিরানব্বই জন প্রতিদিন পালানোর নেই উপায়।
বিবেক বন্দী রিপুর দেশে শুধুই শরীর দামী,
তিরানব্বই এর তালিকায় কখনো হয়ত আমি….।
কেন বারবার নেড়েচেড়ে দেখতে চাও
হৃদয়ের অনুভূতি গুলো।
কেন পেতে চাও বারবার
ভালোবাসার তুচ্ছ প্রমাণ।
বোঝোনা কি তুমি?
খেলতে পারিনা আমি,
নই একদমই ভালো খেলোয়াড়।
তবু খেলতে চেয়ে বারবার,
শুধুই কান্না দিয়েছো মুঠোভরে।
ওগো ভোরের শুকতারা,
চাইনা আমি আলো,
আমার আঁধার ঘরই ভালো,
আঁধারে যে কান্না ঢাকা পড়ে।
তোর অভিমানী ঠোঁট বেয়ে সন্ধ্যা নামবে যেদিন,
মেঘ জমে থাকা চোখের কোনে মুক্ত জমবে কি?
সেই মুক্ত কুড়িয়ে কোঁচড়ে ভরবো আমি।
তোর ঠোঁটে এঁকে দেবো টুকরো আদর দামী।
মুঠোভরা বসন্ত দেবো তোকে,
হৃদয় ভরে দেবো ফাগুন নেশা,
তোর অভিমানী মেঘ সরিয়ে দিয়ে,
পলাশ রাঙা ভোরের আলোয় মেশা।
তোর বুকের প্রতি রোমকূপে হিসেবের ধূলোবালি,
চল একদিন দুজনেই খোয়াইয়ের পথে চলি।
মায়াবী চাঁদ মেখে আদুরে নেশাতে সব ভুলি।
ঢলে পড়া দিগন্তে মিশে ঠোঁট ছুঁয়ে ভালোবাসি বলি।
চল তবে, দুজনেই এলোমেলো করি,
সমাজের সব আগলের চোরাবালি।
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..
স্মৃতি চাঁদের আজ দুঃখ পাবার কিছু নেই ! সবুজ পৃথিবীতে আজকের এই বিকেলে আকাশে উড়ে…..
দেবী না পরিণীতা রাতটা একা থাকে এবং নিঃসঙ্গ অন্ধকার মানে রাত; তাহলে অন্ধকার নিজেও একা…..