প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
সবুজ ধানের রোয়ায় হলদেটে আগায়
ঝিরঝিরে বাতাসে খেলছে ফিঙে-
বারোমাসি মন লেইস ফিতে বেঁধে
হেলে-দুলে পার হচ্ছে বাঁশের সাঁকো;
তের্পালের ছাউনিতে বৃষ্টি থেমে গেছে,
বরইয়ের ফুল গা-ঝাড়া দিয়ে হাসলো-
সূর্যের আলোময়ী মেয়েরা নদীর জলে
সাঁতরাতে নেমে নূরাণী ঝলকানি!
তিড়িংবিড়িং ছাগল ছানার বিষ্ঠায়-
ফোটে দুঃসহ গাঁদা ফুল…
তোমার কাজলকালো চোখ দুটি দেখার জন্য
একটি আয়না কিনেছিলাম
পথের ধারে কুড়িয়ে পাওয়া রত্ন দিয়ে,
অথচ আয়নাটিতে তোমাকে কখনো দেখিনি
আমার দিকে আমিও তাকাতে পারি না!
এলোমেলো চুল ঠিকঠাক আছে কিনা
অথবা গায়ের কাপড়টি মানালো কিনা
এখন না জেনে ঘর থেকে বের হই
হারিয়ে ফেলা রত্নের খোঁজে…
কবরস্থানে ফুলে ফুলে
বান জোয়ারের হাসি,
মন সায়রে ঢেউয়ের খুশবু
কান্নাখেকো মুষড়ে গেলো
পাকে খোদার জিকির,
আমার চোখে রক্তবর্ণ
বুকের ব্যথায় সদা চঞ্চল
ফুড়ুত করে একটি চড়ুই
এভাবে অনেক চড়ুই-
কিচিরমিচির করে গেলো,
খুঁজতে গিয়ে আর পাই নি
হাঁটতে হাঁটতে এলাম ছুটে
দিঘীর কাছে, দিঘীর জলে
চোখ ধুচ্ছি একা একা…
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..