প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
বিদ্যালয় বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে
দেয়াল চুপসে ফ্লোরে জলরেখা
ক্লাসে এখনো বন্দি,
বের হয়ে আসছে দলবলে
হলদে ড্রেসে আমপ্রিয় প্রজাপতি
টিপ-ছাতার নিচে,
ঘুম তাড়ানো চোখে নেমে আসছে প্লাবন
তরতরে পিঠের রেখায় –
ভেজা সাদা পাজামার দিকে
তাকাতে ডুবে যাচ্ছি,
সবুজে কচুরিপানার ডোবায়
সাঁতার জানা এই- আমি
নিজেরও চোখের জলে…
কী ভেবেছো আমায়
সাথী বিনে সুর নেই
নাচতে জানি না,গাইতে জানি না
দুপুর চুরি করেছো আততায়ীর ছলনায় !
বাউলা মেঘের পরবাসে,
ডুবে যাওয়া কালো চুলের অমানিশায়
ঘুম আর আসে না —
জিকিরে জিকিরে নিজেরে নাচাই
সকাল হলেই জন্ম নেয়
তোমার গর্ভে আমারো দক্ষিণা…
আমাকে হারিয়ে ফেলেছি সেদিন
মায়ের আঁচল ছাড়িয়ে,
মাকে বিশ্বাস করাতে পারিনি সে কথা
সে থেকে উদ্ভ্রান্ত —
খিটখিটে মেজাজের,
নারীর গন্ধে এঁটো ভাত চোখে ভাসে
পুড়ে যাওয়া ভাতের বুকে
দীর্ঘশ্বাসের মাঠ…
দৌড়াতে দৌড়াতে
পিছু ফিরে দেখি —
মায়ের চোখ চিকচিক করে ওঠে
ঘুমের মধ্যে
বিয়ান বেলায় ডিমের কুসুম ফেটে —
সূর্যটার একটু একটু
ব্রাশ করা দাঁতের হাসি,
তেলচুকচুকে বাসন কোসনে
আমার হৃদয় পিছলে,
আয়নায় রাতে নষ্ট করা ছবি
দেখে আর চুল আঁচড়ায় না
মন খারাপের মৃদঙ্গ দাপাদাপি করে
সিলিন্ডার গ্যাসের আগুনে
আক্রান্ত বৃষ্টির পেয়ালায়
চুমুকে সন্ন্যাসী-
প্রতি শ্রাবণে মাতলামি করে,
ভিজিয়ে দেয় বর্ষার পাজামা।
উতরানি সন্ধ্যায় এ ঘর
ঐ ঘর পায়চারি শেষে,
পুকুরে স্নান করে
দাঁড়কাক খুঁটির তারে বসে
উঁকি মারে ঝলির ভেতর!
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..