আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
(উৎসর্গ: পিয়াস মজিদ’কে)
কলজের বঁডু ধ’রে —
টর্চলাইটের আলো মাড়িয়ে
ঐ-খানে ,
পাটিপাতা ঝোপের নিচে,
কলমিশাকে পেঁচিয়ে থাকা
কেরগলি সাপের ডেঁরায়;
টাকি মাছের ফুলকাতে
গেঁথে গেছে আন্ধা বড়কি।
কালো চুঁকচুঁকে কড়ায়ে ভেজে
আজ তুমি, হেসে উঠো
ভোজন সংগীতে।
বৃষ্টি ম্যাডামের ঘর থেকে
শ্রাবণের এক মধ্য রাতে
ভেসে আসে বিড়ালের
চাপা চিৎকার
জনশ্রুতি আছে,সে থেকে
এ তল্লাটের আকাশ চিরে
অশ্রু নামে
জোয়ারে তলিয়ে যায়
প্রেমিকের বাড়ি।
প্রেমের জন্য রাত আঁধার
সূর্য ডুবলে গুহার মুখে,
প্রেমের তসবি জপনা করে
পিয়াসি লুও…
খোলস ছেড়ে
বেগানা ঈশ্বর উলঙ্গ হয়
সিনায় সিনায় মাখে কালিমা —
তোমার কপালে দেওয়া
দরদি চুমা,
পৌঁছে, খানায়ে কাবায় ;
নিজের মধ্যে একা
খুব একা নিসঙ্গ,
নিশ্চল পাথুরে
প্রেমিকাহীন শরীরে সর্দি হয়;
ছত্রাক হাঁটে পাঁজরে
খুব ব্যথায় কাশতে থাকে
চোখ জ্বলে-পোড়ে
একটা প্রগাঢ় চুম্বনের
জন্য কাঁপে সমস্ত।
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..