প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
মুখ
ঝরাপাতার গায়ে এখনো স্মৃতির আঁচড়
লাল ঘুড়ি নীল ঘুড়ি বন্দি বিবর্ণ পাঠশালার কারাগারে
হাওয়াকলে থেমে যাচ্ছে সময়
স্বাস্থ্যহীন বিকেলের ক্লান্ত রোদে ঘর্মাক্ত দুঠোঁটের কোমল আঙিনা ।।
এখনো ঘুরপথে দাঁড়িয়ে আছে ট্রেণ
ভুলে যাচ্ছি জ্বরের প্রতিশব্দ
স্মৃতির বোবাবাক্স হাতড়াই
অদূরে কাশবনে এলোকেশী বিদিশা
আমার সাধের স্বপ্ন ছুঁয়ে যায় অষ্টাদশী কুমারী মুখ ।।
জীবন ঘুরছে
চাঁদ ঘুরছে। তারা ঘুরছে
আমরাও ঘুরে যাচ্ছি পূর্ব পশ্চিম উত্তর দক্ষিণ
হদিশ নেই গন্তব্যস্থল
খেয়া ঘাটে নৌকো। মাঝি নেই। অন্ধকার অন্ধকার অন্ধকার ।।
পা বাড়ালেই অচেনা পথ
অজানা মানুষ। অজানা ইতিহাস
বিদিশাকে ঠিক চিনে উঠতে পারছি না আগের মতো ।।
বিদিশারা প্রতিদিন ফুল হয়ে ফোটে। সুবাস ছড়ায় ক্ষরণ যজ্ঞে ।।
মায়া নগর
কখনো লেখা আটকে যায় কলমের ঠোঁটে
আমরা হাত কচলাই
ঘর্মাক্ত হাত ভিজে ওঠে নিঃশব্দ ভাবনায়
ফুলের পাপড়িগুলো ঝরে পড়ে কবিতার উঠোন বরাবর ।।
এক একটি পাপড়ি কুড়োই
দেখি চাপ চাপ রক্ত
ভিজে যাচ্ছে পৃথিবীর মাটি
তবু কর্কট রোদে পড়ে থাকে নামহীন পাথর
আমরা কাগজের নৌকো সাজাই বিস্তীর্ণ জলের উপমহাদেশে ।।
পাথর ভাঙা সহজ। গলানো কঠিন
তবু পাথর গলাই বিশুদ্ধ প্রেমের আখরে
বিবর্ণ শৈশব হয়ে ওঠে পাথর
পাথরের রাজ্যে পাথর ভাঙে অসহায় শ্রমিক শিশু ।।
ভূগোলবাড়ির স্বপ্ন ভাঙে
ছাদের কার্নিসে ফিরে আসে ভেজা শালিক
শিশিরে ভিজে যায় শরীর
শরীর শরীর কথা। শরীর শরীর সুবাস। ঝাপ্টে ধরি কোমল শরীর ।।
বাতাসে ভাসে পাপড়ি ঝরা মায়া। মায়া নগর ।।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..