দীর্ঘশ্বাস
ভালো নেই ভালো নেই ধূসর সন্ধ্যা বিষণ্ন বিকেল, চারিপাশ ভালো নেই কফির কাপ পথের ধুলো…..
ফুটেছে যে নীলাকুরঞ্জি ফুল
নীলগিরি জুড়ে
দেখে দেখে ভেবেছি তোমাকে
আহা
১২ বছরের পর
যেন তুমি ফুটে আছো
তোমাকে দেখি না আমি
আরো ১২ যুগ ১২ মাস ১২ বছরের পর…
ফুটে আছো নীলাকুরঞ্জি ফুল
আহা
১২ বছরের পর…
খাগের কলমে আমি লিখে যাচ্ছি নাম
ভূর্যপত্রে কার যেন
ভেসে ওঠে মুখ
আলেয়া
আলেয়া
ডাকি আমি
আমার মায়ের নাম প্রতিধ্বনি হয়…
আমি তো বধির অন্ধ সেই পুথিকর
দুঃখিনী মায়ের পুত
নির্বাসনে এঁকে যাই নাম, মায়ের সুনাম।
ভালো নেই ভালো নেই ধূসর সন্ধ্যা বিষণ্ন বিকেল, চারিপাশ ভালো নেই কফির কাপ পথের ধুলো…..
প্রেমের কবিতা যা কিছু পাষাণ, মনে হয় আঁশ বটিতে কুচি-কুচি করে কাটি পালানো ঘাতক সময়…..
তর্জমা স্নানে শুচি হবার পর বেকসুর সন্ধ্যাগুলো শুধুমাত্র নিজস্ব অন্ধকারের নিচে দোলনাচেয়ারে ছড়িয়ে বসা কিছুটা…..
হয়তো একদিন অস্তিত্বে খুঁজে আত্মপরিচয় নিভৃতে অপেক্ষার প্রহরে এ মন ভালোবাসার রূপালী আলোয় রাঙা মুখ…..