শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
সেইসব কথা বলি যা তোমার প্রিয়।
শুনতে শুনতে তোমার ডানা জন্মায়।
তুমি আকাশ ও আগুনের কাছে যাও।
মিথ্যা বলতে বলতে আমার মুখও
বদলাতে থাকে, রূপান্তরিত হয়।
এখন ফুলের বদলে কাঁটা ও জলের বদলে বালিই
আমার অভ্যাস। এখন গানের কথায় চিৎকার,
চিত্র বলতে হিজিবিজি রেখা,আঁকিবুকি!
পাতাগুলো তুলে ধরি এসো
বিকশিত হই ঐ গাছেদের মতো।
সৃষ্টিলগ্নে সেই এসেছিল, তার কাছে
কতশত স্মৃতি জীবনের!
বীজের ভিতর থেকে কথা বলে
আলোর ভাষায়, আর আমি
কাজে কম, কথা শুধু বলেছি বিস্তর!
রাতভর গান-নাচ, দিনে হয় লাস্য।
হায়নার হাসি আর শেয়ালের হাস্য।
এই আছে, এই নেই আমাদের সন্ধান।
বদলাই রং, হয় পাবলিক হয়রান।
কার টাকা কোথা যায় সে বিশাল ফর্দ,
পারবে তা বুঝতে কে এমন মর্দ?
বাঁদরের পিঠে ভাগ চলিতেছে দিব্য
আমাদের নিয়ে লেখা হবে মহাকাব্য।
নিভন্তপ্রায়,
তবুও কিছু বুকে ছিল আগুন।
আমাকেই গেছে পুড়িয়ে
পোড়ায় নি অন্যকে।
জাপটেও ছিল যারা
গেছে তারা বহু দূরে;
পাইনি তো টের,হয়ত
ডুবেই ছিলাম ঘুমে।
মিথ্যা,যাকে সুখ ভেবেছি
জীবনটা জুড়ে ফাঁকি।
কায়া ভেবে ছায়া, সাথে
আনন্দতে থাকি!
প্রদোষে ঘনিয়ে
এলো যে কালবোশেখি,
ভস্ম হয়ে সে
ছড়িয়ে যাওয়া কেউ জানে কি?
আমাদের কথা কেন শুনবে?
কালো -বেঁটে, ধুলো -কাদামাখা,
রোদপোড়া দেহ আমাদের।
গাছ ভালোবাসি,শহরে থাকিনা।
জঙ্গলকেই মা বলে জানি।
কন্দ ও মোটা চালের ভাত খাই।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..