বেশরম
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
ইচ্ছে করে তোমার ঘরের নিচে
খোলা জানালায় –
চোখ মেলি এবেলা ওবেলা।
গাছে জল দেওয়া বারান্দায়
যদি একবার দেখা পাই,
তোমার খোলা পিঠ, এলো চুল,
আধখানা মুখ-
কিংবা যদি চোখে পড়ে
মেলে দেওয়া তোমার অন্তর্বাস!
এক বুক স্বপ্ন সাজিয়ে
পাল তুলবো সুখের নাওয়ে।
ভাসবে মেঘ পালকে
আমি- আর আমার জীবন।
আমার একমুঠো ভালোবাসা
বৈশাখী তাপে তপ্ত।
শুকনো পাতার মত
বাদামী হয়ে যাচ্ছে প্রেম,
দমকা হাওয়ায় ঝরে পড়ছে
নিয়তির উঠোনে,
তোমার চলা পথে।
তুমি বরং ওগুলো জড়ো করো,
লাগিয়ে দাও আগুন !
একখানা আধপোড়া পাতা
সযত্নে রেখে দিও
যতদিন না আসি ফিরে –
কিশলয়ের মত সবুজ
একহৃদয় ভালোবাসা নিয়ে।
এই মেঘ তুমি আজ মেয়ে হও।
আস্তরণের নীচে স্তন
ঢেকে রাখার মত –
সূর্য কে ঢাকো।
সাদা মেঘের বসনে
শঙ্খ নাভি আড়াল করো,
যেমন রাতের আকাশ
মেঘের আঁচল দিয়ে
জোৎস্না ঢাকে ।
ধ্রুবতারাকে রাখো আভরণে-
তোমার উরুর জন্ম দাগের মত।
আমি দূরের পাহাড় চূড়া হই,
মেঘ স্নাত হোক আমার শরীর-
অর্গাজমে ভিজে যাক
শাল সেগুন আর পাইনের বন।
প্রতিধ্বনি হোক – শীৎকার
পাহাড়ে পাহাড়ে তোমার।
জন লেলনের মতো
একবার অন্তত মনে আসুক –
“তোমার যেটা দরকার
সেটা হল, ভালোবাসা” ।
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
একি অনাসৃষ্টি নিত্য পণ্য উর্ধ দাম মন তার ভালো নেই, বাজারেতে যেতে যে হবে…..
পাশের রাস্তাতে তিন জন্মের লাশ ; অনিয়মহীন এভাবেই একক অপার্থিব অশরীর ৷ উল্টোদিকে আমি…..
পাষাণের প্রেম বিকট স্তব্ধতায় সুনিপুণ সীমানা প্রাচীর তুলেছ, বেসামাল ভালোবাসার জাগতিক জায়নামাজে। প্রার্থনার গতিরোধ করো…..