বেশরম
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
ভিজে তুই,
ভিজে ঝরে যাস,
ফোঁটায় ফোঁটায়,
আমার শরীর জুড়ে।
ভিজে ঠোঁট ছুঁই,
মিশে যেতে চাই,
গভীর থেকে,
আরও গভীরে।
শেষেই শুরু,
নাকি শুরুতেই শেষ,
তুই আজও হৃদয়ের,
লুকোনো আবেশ।
যত্নে রেখেছি তোকে,
আদুরে বারান্দায়,
মন শুধু বারবার,
ফিরে পেতে চায়।
নীরবে চলে যাবো যেদিন,
শিকড়ের শেষ প্রান্তটুকু সাথে নিয়ে,
সেদিন বুঝবে তুমি।
বুঝবে কতোটা টান পড়লো শিরা উপশিরায়।
হৃদয়ের বন্ধ কপাটিকায় রক্ত ঝরলো কতটা।
যদি পার তুমি মেপে নিও নিক্তিতে।
সেদিন বুঝবে তুমি,
তোমাকে ভালোবেসেছিলাম ঠিক কতোটা।
কবে আসবে বলোতো?
কবে আসবে তুমি?
একরাশ কাজের পাহাড় সামলিয়ে,
চর পড়ে যাওয়া নদীর তীরে,
তিরতিরে জলে পা ডুবিয়ে,
কবে বসবে পাশে?
একমাথা এলোমেলো চুল,
অযত্নে জমানো দাড়ি,
নীলচে সবুজ পাঞ্জাবি,
আর অবুঝ উদাসী দুটি চোখ।
অগোছালো তুমি কবে আসবে কাছে?
বিকেলের জলছবি আকাশ থেকে
একমুঠো রং দেবো তোমায়।
তোমাকে জড়াবো বুকের আগলে।
আলতো আঙুলে গুছিয়ে দেবো
একমাথা এলোমেলো চুল।
ভীষণ ক্লান্ত তুমি,
আবেশে চোখ বুঁজবে যখন ,
পুনর্জীবনের স্বপ্ন দেবো আমি।
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
একি অনাসৃষ্টি নিত্য পণ্য উর্ধ দাম মন তার ভালো নেই, বাজারেতে যেতে যে হবে…..
পাশের রাস্তাতে তিন জন্মের লাশ ; অনিয়মহীন এভাবেই একক অপার্থিব অশরীর ৷ উল্টোদিকে আমি…..
পাষাণের প্রেম বিকট স্তব্ধতায় সুনিপুণ সীমানা প্রাচীর তুলেছ, বেসামাল ভালোবাসার জাগতিক জায়নামাজে। প্রার্থনার গতিরোধ করো…..