শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
মৌনতার মহাকর্ষ
তুমি নক্ষত্রের মতো নিজ অবস্থানে অটুট
আমি গ্রহ হয়ে ছুটছি তোমায় ঘিরে,
ভালোবাসার মহাকর্ষীয় তীব্রতায়–
আবর্তন করছি নিজস্ব গতিপথে
প্রত্যাহিক জীবনে দ্বিধাহীন একাগ্রতায়।
তোমার ছুঁড়ে দেয়া আলোয় আলোকিত আমি
যাপিত জীবনের বর্ণিল চেতনায়,
নক্ষত্রের টানে তুমি গ্যালাক্সিওয়ে
আলোর ঝলকানিতে মহাবিশ্ব আলোকিত।
আমিত বামন গ্রহ,
কিংবা আরও দূর অবস্থানের কোনো আন্তঃগ্রহীয় ধূলিমেঘ।
ঘিরে আছি তোমার চারপাশ
একান্ত মৌনতার মহাকর্ষে।
অমোঘ নিয়তিচক্রে ইচ্ছেরা আজীবন কয়েদি।
তোমায় স্পর্শ করব সে ক্ষমতা নেই আমার
তবুও তোমায় আবর্তন করছি সময়ের নীতিগত দাবির অকাট্য নিয়মে,
তোমায় বাসনা করে চলছে বহমান জীবন
বিষয়বাসনা
একটি বা তোমার চুম্বন পেলে বেহুলা হবো,
মেনে নেব সর্পাহত বেদনায় নীল।
নিজেকে তুলে দেব অনিশ্চয়তার জীবন ভেলায়। মৃত্যুকে দেব বাহবা…
কৃতঘ্ন পাতার মতো ঝরে পড়ব তোমার
গহীনের অরণ্যে।
করতলে রেখে যাব মুগ্ধ প্রেমের এক উপাখ্যান।
তৃষ্ণার উষ্ণতায় জ্বর নামাব শরীর জুড়ে,
থার্মমিটারের পারদ উঠাব উপরে।
রক্তচাপ যন্ত্রের মর্মভেদি কাঁটা থমকে দেবো
ধমনির উলট নাচনে।
দিকভ্রান্ত নাবিক হবো,
তোমাতে নোঙর করব কারণে অকারণে।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..