প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
বোধ যদি নিজে তার খোল ভেঙে ডানা মেলে
ছুঁয়ে যায় আকাশ বাতাস;
যন্ত্রণা চুঁয়ে চুঁয়ে ঝরে –
যেমন বীজের বুক ভেঙে আসা হৃদিনদী,
বনরাজি রূপে প্রতিভাস;
যন্ত্রণা বীজের পাঁজরে –
জীবনের প্রতি পলে ঘটে চলা প্রত্যেক
অদ্ভুত আশ্চর্যেরা
যে আবেশে জীবন ভরায় –
প্রত্যেক যন্ত্রণা প্রশান্তি সমতুল
ঘন কুয়াশার জালে ঘেরা
ঠিক সেই আবেশে জড়ায় –
প্রকৃতি-চিত্রপটে, ঋতুর তুলির টানে
পুরোনো ছবিরা যায় ঢেকে,
প্রকৃতির নব জাগরণ –
হৃদয়-কুঞ্জবনে বেদনার শীতকালও
বাসন্তীরং নেয় মেখে,
প্রশান্ত মন-মধুবন –
যাতনার বেশিটাই নিজে হাতে বেছে নেওয়া
বিষতেঁতো ওষুধের মতো
নিরাময় করে দুখী মন –
বদ্যি সে সকলের বুকের মাঝেই থাকে
যন্ত্রণা দিয়ে কত শত
যন্ত্রণা করে নিবারণ –
বদ্যির সে নিদান, কঠোর কঠিন তবু
আদতে সে অরূপের ছল
সর্বতাপহর মনোরম –
যন্ত্রণা-রূপ সেই ওষুধের পেয়ালায়
মিশে আছে তাঁর আঁখিজল,
পরশন তাঁর অনুপম।
(কাহ্লিল জিব্রানের লেখা ‘দ্য প্রফেট’ এর ‘পেইন’ অবলম্বনে)
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..