শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
যবনিকা
নিজের সঙ্গে অহরহ যে যুদ্ধ
সেই যুদ্ধে আহত নিজের মন ।
তার ভেঙে গেছে ডানা ,ভেঙে গেছে পা
উবে গেছে ওড়ার উদ্যম ।
হাজার হাজার রঙিন যে ফুল
ফুটে আছে অঙ্গনে বনে –
তার খোঁজ সে পায় না
চোখে তার বেষ্টনী বেঁড়া ।
জলছবি হারিয়ে জটিল জীবন
কৌশলে অক্ষম বানায় ।
অদৃশ্য কোন প্রতিপক্ষ ,পরিবার
মুখোমুখি বোঝাপড়া চায় না জীবন ।
অক্ষম বিচ্যুতি ঘটে প্রতি পদে
শরীরে রোগ বাসা বাঁধে ।
অত্যান্ত কৃপণ এই সমাজ , পরিবার
উপলব্ধি বোধ চেতনা।
জীবনের ওঠা- পড়া,উত্থান পতন
এখানেই উপস্থিত মশান ।
মানসিক অবস্তার শেষ অবনতি
মূখ ,বুদ্ধিহীন চৈতন্য লোপ ।
শেকড় উপড়ে ফেলা –
এখানেই হবে জীবনের শেষ যবনিকা ।
সর্ষে ক্ষেত
সর্ষে ক্ষেতে সোনার আগুন
শোনায় ফাগুন হাওয়া
চাষি ভাইদের এই ভাবেই
জীবনের গান গাওয়া ।
সোনার ফসল ফলায় তারা
রোদ বৃষ্টি জলে ভিজে
দেখবে যদি চলে এসো
খোলা মাঠে নিজে ।
হাওয়ার তালে দোলায় মাথা
নাচতে থাকে ফুল
শস্য শ্যামলা বঙ্গমাতার
সোনায় ভরা দুল ।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..