শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
নিজেকে চূর্ণ করে দেখি
চিরদিনই আমি,
তার মুখাপেক্ষী-
অস্হির পোকার মত
মাছরাঙা স্মৃতিতে জেগে থাকি
সময়ের তীব্র তীরে দেখি-
সে ছাড়া আমি,
বয়সী বট-
ক্রুশকাঠের মত একাকী
জানাতে পারিনি নিজেকে
তোমার কুশল
সময়ের স্রোতে অবিরল
কেবলই ভেসে রয়
না বলা কাহিনি
ইচ্ছের অনার্য হরিনী
ভয়ার্ত দৌড়ায়
কবেকার জোছনায়
সময়ের হারানো অনুরন
স্মৃতি হাওয়ায় উড়ায়
অনিশ্চিত ফানুস জীবন।।
সময় তেমন নয়,
তবু দূরত্বের বিভ্রাট
মায়ার মৃত্তিকায়
গেথে দেয়
অনুপস্থিতির অভিমান,
ভালোলাগার পক্ষপাত
ভাঙন-প্রবণ অকস্মাৎ
কিংকর্তব্যবিমুঢ় বাড়ায়
দিন যাপনের ব্যবধান
অভিমান আর
ব্যবধান মিলে
ইচ্ছেকে ভাসিয়ে দেয়
স্মৃতির জলে
যতই রাত্রির দিকে যাই
বেমালুম ভুলে যাই
যাবতীয় নিজস্ব সংবাদ,
অভিমানী স্বভাব-
ফুল-চন্দনের নিকটে,
স্মৃতিতে ডেকে ওঠে
তুমি আর তোমার শহর,
কবিতার ভেতর
আমার ভালোলাগা পোড়ায়
সময়ের বিচ্ছিন্নতা ছড়ায়
উদাসীন নীলিমায়
ভুলে গেছি
কোন কোন গন্তব্যগুলি রেখেছি
অপেক্ষাঘেরা পাটাতনে,
কেন বসে থাকে
শ্বাপদঘেরা জীবন
তাসের মায়াময় আকর্ষণে!!
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..