প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
একটা স্বপ্ন থেকে চলে যাই
আরেক স্বপ্নে। অঞ্জনা নদী-
মন্দির, সেই সব আরণ্যক
যুবক ,ফুল,বনজ গন্ধে ডুবে থাকি
জোর করে বন্ধ করে থাকি চোখ।
ভয় করে চোখ মেলতে। রাত স্বস্তির,
স্বপ্নে আসে প্রেম। নীলচে পাইন বন
জিভ আর চুমু, নাভিতে হারানো মুখ
একটা ঘুম থেকে আরেকটা ঘুমে।
জীবন বড়ো ভালো মরণের নির্যাসে
হারানো প্রেম, সর্ষের ক্ষেত আর অপেক্ষা…
এক ডজন মিছিল আর দশদিনের অনশনে শেষ হলো মহান বিপ্লব
মোম মসৃণতায়
এখন চে মুখ গেঞ্জি ঝুলে থাকে বাজারে,
কালো বেড়াল পায়ে পায়ে ঘোরে
কে না জানে দশ পা এগোতে গেলে চার পা পিছোনো ভালো
আপাতত কয়েকটি লাশ
খালে ভেসে আসে উন্নয়নের বার্তা নিয়ে
আপাতত আমরা প্রস্তুত থাকি ধর্ষিত হবো বলে
গোত্রহীন দেনা পাওনা রাত গভীরে রং
পাল্টে নেয়
এখন আর নির্জন কুয়াশা রাতে
প্রেম নয় শান দিই আমার আঁশবঁটিতে।।
যখন কবিতা লিখিনা তখন
যৌনতা ভাবি
পুরুষের শিশ্ন আঁকি
নাভিতে
উষ্ণতা লিখি
মৌমাছি চুমু খায়
পরাগে
মাছে আর আঁশে
দ্বিতীয়াতে
প্রকৃত সাধন রাত
গাইবে
আখরে আশ্লেষ বীর্যপাতে
যখন কবিতা লিখিনা তখন
আমি রাধারানী
সেই থেকে দাঁড়িয়ে আছে বিষাদ। স্থির হয়ে। দিনটা আর মনে নেই।
সেই সেবারে মাটি ফুটিফাটা।
সেই যেবার বেঁটে বটগাছে গলায় দড়ি দিয়েছিল আটকুঁড়ি শেফালি।
বিষাদ সেই থেকে ঠায় দাঁড়িয়ে রোদে জলে বৃষ্টিতে। এই গ্রামের শেষ পূবে।
গ্রাম অথবা শহর।
মফস্বলও বলা যায়।
সে সব দিনকালে প্রতি রাতে বেয়োনেট।
সেসব রাত শুধুই এনকাউন্টার।
এভাবেই একদিন সব রিপু নিশ্চল।
সন্ন্যাস নিয়ে চলে গেলো ওরা।
স্বপ্ন আর কল্পনা দুটি মানুষ।
উঠোনে কাঁটাতার।
এপার ওপার।
বিষাদ দাঁড়িয়ে দেখে সব।
একবার সেতু ভেঙে গেলো। আর সেই যে মোচ্ছব হতে রক্তে ভেসে গেলো তপস্বী আর তরঙ্গিনীও।
সেও ত এসব সেতুতেই!
মানুষেরা বেঁচে বর্তে ছিলো নেচে গেয়ে। বিপ্লব বামহাতে আর ডানহাতে স্কচ উদাসীন রাত গিলে নেয় কালিঘাট।
বলিষ্ঠ সন্ত্রাস পাকা ইমারত গড়ে তোলে বিষাদের ধার ঘেঁষে ।পাকা ইমারত।
সেদিন বৃষ্টিতে একাকার হলো ঘোড় দৌড়ের মাঠ।
সেদিন টাকারা রং পাল্টে নিলো।
হাওড়া ব্রীজের ওপর সেই থেকে দাঁড়িয়ে
একটা মানুষ
পুলিশ এসেছিলো।
দমকলও।
তবুও নামেনি হাড়হাভাতে লোকটা।
পাগল ও বলা যায় ওকে।
ঠায় দাঁড়িয়ে আছে।
সেই থেকে শহরটা গ্রাম।
গ্রামটা মফস্বল হয়ে গেল।
কলকাতা মফস্বলে টিম টিম আলো। অলিতে গলিতে। এখন রাজপথে রাত্রি নামে।
পূবপারে এখনো দাঁড়িয়ে আছে বিষাদ
পাঁচ গাছে পাঁচডাল। পঞ্চমুণ্ডির আসন।
জ্বলছে আগুন।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..